বাক্যকে ধাপে ধাপে ক্রমশ বড়ো থেকে ছােটো উপাদানে ভাগ করা হয় বাক্যবিশ্লেষণ করতে গিয়ে। বাক্য, উপবাক্য (Clause), পদগুচ্ছ (Phrase)- কে আমরা যদি একাধিক বৃহত্তম, অর্থপূর্ণ উপাদানে ক্রমশ ভাগ করি, তবে সেই ভাগগুলিকে বলা হয় বাক্যের অব্যবহিত উপাদান (Immediate Constituent)। যেমন – “আমরা যখন ফুটবল খেলছিলাম, তখন বাইচুং দর্শকাসনে বসেছিলেন।” এই বৃহৎ বাক্যটিকে যে দুটি অব্যবহিত উপাদানে। ভাগ করা যায়, তা হল一
(১) আমরা যখন ফুটবল খেলছিলাম
(২) তখন বাইচুং দর্শকাসনে বসেছিলেন
প্রকৃতপক্ষে এই দুই অব্যবহিত উপাদান এক-একটি উপবাক্য। এবার (২) নম্বর উপবাক্যটি তথা অব্যবহিত উপাদানটি বিশ্লেষণ করলে আমরা যে দুটি অব্যবহিত উপাদান পাই, তা হল一
বাইচুং || তখন দর্শকাসনে বসেছিলেন
ওপরের অংশ দুটিও অব্যবহিত উপাদান। তবে তা সমগ্র বাক্যের নয়, উপবাক্যের অব্যবহিত উপাদান। দ্বিতীয় অব্যবহিত উপাদানকে (তখন দর্শকাসনে বসেছিলেন) আবার (১) তখন, (২) দর্শকাসনে (৩) বসেছিলেন – এই তিনটি অব্যবহিত উপাদানে ভাগ করা যায়। লেওনার্দ ব্লুমফিল্ড বলেন যে, বাক্য যদি পদ-পরম্পরা হয়, তবে বাক্যের অন্তর্গত পদগুলির অন্বয়ের প্রকৃতিও নির্দেশ করতে পারে তার অব্যবহিত উপাদান। পারস্পরিক জোটও তৈরি করে।
অন্তর্মুখী এবং বহির্মুখী বাক্যগঠন—এই দুই প্রকার গঠনগত প্রকৃতি পর্যালােচনা করাে।
বিশেষ্যজোট, অনুসর্গজোট, ক্রিয়াজোট এবং ক্রিয়াবিশেষণজোট সম্পর্কে আলােচনা করাে।
শব্দার্থতত্ত্ব কাকে বলে? শব্দার্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়টি সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে এবং এই তত্ত্বের সীমাবদ্ধতা লেখাে।
অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে।
অথবা, শব্দার্থের উপাদানমূলক তত্ত্বটি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে।
শব্দার্থের সত্যসাপেক্ষ তত্ত্বটি আলােচনা করাে।
শব্দার্থের বিষয়মূলক তত্ত্বটি আলােচনা করাে।
সমার্থকতা বিষয়টি নিয়ে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
বিপরীতার্থকতা ও ব্যাপকার্থকতা সম্বন্ধে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।
থিসরাস-এর বিস্তৃত বর্ণনা দাও।
বাক্যতত্ত্বের প্রয়ােগতত্ত্ব বিষয়টি আলােচনা করাে।
শব্দের অর্থ বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তিনটি প্রধান তাত্ত্বিক ধারণার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
অর্থগত দিক থেকে শব্দের পারস্পরিক সম্পর্কের বিভিন্নতা নির্দেশ করাে।
অথবা, উদাহরণসহ যে-কোনাে দুটি বিভাগের পরিচয় দাও: সমার্থকতা, বিপরীতার্থকতা, ব্যাপকার্থকতা।
Leave a comment