১৯৩১ খ্রিস্টাব্দে মুক্তি পেল প্রেমাঙ্কুর আতর্থী পরিচালিত ‘দেনাপাওনা’। এটিই প্রথম পূর্ণদৈঘের সবাক বাংলা কাহিনিচিত্র। অভিনয় করেছিলেন গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, জহর গাঙ্গলি, ভানু ব্যানার্জি, ভূমেন রায়, কুসুমকুমারী, নিভাননী দেবী, উমাশশী, শিশুবালা, অনুপমাদেবী এবং আভাবতী। ওই একই খ্রিস্টাব্দে মুক্তি পায় ‘আলম আরা’। এরপর বাংলায় মুক্তি পায় ‘জামাইষষ্ঠী’। পরিচালক অমর চৌধুরী। এরপর প্রিয়নাথ গাঙ্গুলি পরিচালিত প্রহ্লাদ’। এখানে অভিনয় করেন অহীন্দ্র চৌধুরী, কাননদেবী। এর পরবর্তী পর্যায়ে বাংলা ছবিতে আসে উত্তম-সুচিত্রা জুটি। শুরু হয় রােম্যান্টিক প্রেমের আখ্যান। ‘শাপমােচন’, ‘সাগরিকা’, ‘সপ্তপদী’, ‘পথে হল দেরি’ ইত্যাদি একের পর এক বক্স অফিস হিট ছবি। বাংলা ছবি প্রবেশ করল স্বর্ণযুগে। এই পর্বের উল্লেখযােগ্য কয়েকজন অভিনেতা—উৎপল দত্ত, রবি ঘােষ, সন্তোষ দত্ত, তপন চট্টোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, ধৃতিমান চ্যাটার্জি প্রমুখ।

অভিনেতা :

১। অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়

২। অঞ্জন দত্ত

৩। অনিল চ্যাটার্জি

৪। অনুপ কুমার

৫। অরুণ মুখার্জি

৬। অর্জুন চক্রবর্তী

৭ | অশােক কুমার

৮। অসিতবরণ

৯। অসিত সেন

১০। অহীন্দ্র চৌধুরী

১১। উত্তমকুমার

১২। উৎপল দত্ত

১৩। কানু বন্দ্যোপাধ্যায়

১৪। কামু মুখার্জি

১৫। কালী ব্যানার্জি

১৬। কিশাের কুমার

১৭। কেষ্ট মুখার্জি

১৮। চিন্ময় রায়

১৯। চিরঞ্জিৎ

২০। ছবি বিশ্বাস

২১। জয় মুখার্জি

২২। জহর রায়

২৩। তরুণ কুমার

২৪। তাপস পাল

২৫। তুলসী চক্রবর্তী।

২৬। দীপঙ্কর দে

২৭। দেব

২৮। ধৃতিমান চ্যাটার্জি

২৯। নবদ্বীপ হালদার

৩০। নির্মল কুমার

৩১। পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়

৩২। পাহাড়ি সান্যাল

৩৩। প্রদীপ কুমার

৩৪। প্রমথেশ বড়ুয়া।

৩৫। প্রসেনজিৎ

৩৬। বসন্ত চৌধুরী

৩৭। বিশ্বজিৎ

৩৮। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়

৩৯। ভিক্টর ব্যানার্জি

৪০। মিঠুন চক্রবর্তী

৪১। যীশু সেনগুপ্ত

৪২। রঞ্জিত মল্লিক

৪৩। রবি ঘােষ

৪৪। রাহুল বােস

৪৫। শমিত ভঞ্জ

৪৬। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

৪৭। শুভাশিস মুখার্জি

৪৮। শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়

৪৯। সত্য বন্দ্যোপাধ্যায়।

৫০। সব্যসাচী চক্রবর্তী

৫১। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়

৫২। হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়

অভিনেত্রী :

১। অনন্যা চ্যাটার্জি

২। অনুভা গুপ্ত

৩। অপর্ণা সেন

৪। অরুন্ধতী দেবী

৫। ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত

৬। কঙ্কণা সেনশর্মা

৭। করুণা বন্দ্যোপাধ্যায়

৮। কানন বালা।

৯। গীতা দে

১০। ছায়া দেবী

১১। জয়া ভাদুড়ি

১২। দেবশ্রী রায়

১৩। দেবিকা রানি

১৪। নন্দিতা দাশ

১৫। পাওলি দাম

১৬। মমতাশংকর

১৭। মলিনা দেবী।

১৮। মহুয়া রায়চৌধুরী

১৯। মাধবী মুখার্জি

২০। মৌসুমী চ্যাটার্জি

২১। রাইমা সেন

২২। রুমা গুহঠাকুরতা

২৩। লিলি চক্রবর্তী

২৪। শতাব্দী রায়

২৫। শর্মিলা ঠাকুর।

২৬। শােভা সেন

২৭। সন্ধ্যা রায়

২৮। স্বস্তিকা মুখার্জি

২৯। সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়

৩০। সুচিত্রা সেন।

৩১। সুপ্রিয়া দেবী

৩২। সুমিতা সান্যাল

৩৩। সুমিত্রা মুখার্জি

৩৪। সােহিনি সেনগুপ্ত.

বাংলা তথ্যচিত্রের ধারা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

অথবা, তথ্যচিত্র বলতে কী বােঝ? বাংলা তথ্যচিত্র সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে বােটানিক্যাল গার্ডেনের ভূমিকা ব্যক্ত করে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে এশিয়াটিক সােসাইটির অবদান কতখানি তা বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় শ্রীরামপুর মিশন আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চায় প্রচার ও প্রসারে কীভাবে অংশ নিয়েছিল তা পর্যালােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত প্রসঙ্গে স্কুল বুক সােসাইটির ভূমিকা নির্ণয় করাে। 

হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে।