সঠিক তথ্যসমৃদ্ধ চলচ্চিত্রই তথ্যচিত্র। এর পরিসর স্বল্প, বিষয়ের ক্ষেত্রে থাকে একমুখীনতা। কোনাে বিশেষ ঘটনা বা বিষয় কিংবা কোনাে মহান মানুষের জীবনকাহিনিকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয় তথ্যচিত্র। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ধীরে ধীরে সমগ্র পৃথিবীর অন্যতম বিনােদনের মাধ্যম হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র। তখন কলকাতা শহরেও স্বল্পদৈর্ঘয্যের ছবি তৈরি শুরু হয়। এই কাজে অগ্রণী ব্যক্তিত্ব হলেন হীরালাল ও মতিলাল সেন, জে এফ ম্যাডান, অনাদি বসু প্রমুখ। ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নানা মুহূর্ত, গান্ধিজি, রবীন্দ্রনাথ, নেতাজি, বালগঙ্গাধর তিলক প্রমুখের বিভিন্ন স্মরণীয় দৃশ্য ও ঘটনাবলি তুলে রাখা হয় স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতে। অরােরা ফিল্ম কোম্পানির নামে অনাদি বসু ক্যালকাটা ফিল্ম গেজেটে নিয়মিতভাবে সংবাদ চিত্রমালা শুরু করেন। হরিসাধন দাশগুপ্ত, চিদানন্দ দাশগুপ্ত, শান্তিপ্রসাদ চৌধুরী, সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, তপন সিংহ, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, অপর্ণা সেন, গৌতম ঘােষ, ঋতুপর্ণ ঘােষ প্রমুখ গুণী পরিচালক তৈরি করেছেন অজস্র উন্নতমানের তথ্যচিত্র। এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য তথ্যচিত্রগুলি হল- সত্যজিৎ রায়ের ‘রবীন্দ্রনাথ’, ‘ইনার আই’, ‘সুকুমার রায়’, ঋত্বিক ঘটকের ‘পুরুলিয়ার ছৌ’, ‘আমার লেনিন’, গৌতম ঘােষের ‘পরম্পরা’, ‘মিটিং এ মাইলস্টোন’, ‘মােহর’, ‘বিয়ন্ড দ্য হিমালয়া’ ইত্যাদি।

সঠিক তথ্যসমৃদ্ধ চলচ্চিত্রই তথ্যচিত্র। এর পরিসর স্বল্প, বিষয়ের ক্ষেত্রে থাকে একমুখীনতা। কোনাে বিশেষ ঘটনা বা বিষয় কিংবা কোনাে মহান মানুষের জীবনকাহিনিকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয় তথ্যচিত্র। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ধীরে ধীরে সমগ্র পৃথিবীর অন্যতম বিনােদনের মাধ্যম হয়ে ওঠে চলচ্চিত্র। তখন কলকাতা শহরেও স্বল্পদৈর্ঘয্যের ছবি তৈরি শুরু হয়। এই কাজে অগ্রণী ব্যক্তিত্ব হলেন হীরালাল ও মতিলাল সেন, জে এফ ম্যাডান, অনাদি বসু প্রমুখ।

ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নানা মুহূর্ত, গান্ধিজি, রবীন্দ্রনাথ, নেতাজি, বালগঙ্গাধর তিলক প্রমুখের বিভিন্ন স্মরণীয় দৃশ্য ও ঘটনাবলি তুলে রাখা হয় স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতে। অরােরা ফিল্ম কোম্পানির নামে অনাদি বসু ক্যালকাটা ফিল্ম গেজেটে নিয়মিতভাবে সংবাদ চিত্রমালা শুরু করেন। হরিসাধন দাশগুপ্ত, চিদানন্দ দাশগুপ্ত, শান্তিপ্রসাদ চৌধুরী, সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেন, তপন সিংহ, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, অপর্ণা সেন, গৌতম ঘােষ, ঋতুপর্ণ ঘােষ প্রমুখ গুণী পরিচালক তৈরি করেছেন অজস্র উন্নতমানের তথ্যচিত্র। এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য তথ্যচিত্রগুলি হল- সত্যজিৎ রায়ের ‘রবীন্দ্রনাথ’, ‘ইনার আই’, ‘সুকুমার রায়’, ঋত্বিক ঘটকের ‘পুরুলিয়ার ছৌ’, ‘আমার লেনিন’, গৌতম ঘােষের ‘পরম্পরা’, ‘মিটিং এ মাইলস্টোন’, ‘মােহর’, ‘বিয়ন্ড দ্য হিমালয়া’ ইত্যাদি।


ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে বােটানিক্যাল গার্ডেনের ভূমিকা ব্যক্ত করে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাতে এশিয়াটিক সােসাইটির অবদান কতখানি তা বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দাও। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় শ্রীরামপুর মিশন আধুনিক বিজ্ঞান-চর্চায় প্রচার ও প্রসারে কীভাবে অংশ নিয়েছিল তা পর্যালােচনা করাে। 

ঔপনিবেশিক বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত প্রসঙ্গে স্কুল বুক সােসাইটির ভূমিকা নির্ণয় করাে। 

হিন্দু কলেজে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত কীভাবে ঘটেছিল তা আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চার প্রেক্ষাপটে হিন্দু কলেজের অবদান সংক্ষেপে লেখাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে নীলরতন সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে রাধাগােবিন্দ করের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাদম্বিনী বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলার চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে ড. কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা চিকিৎসা বিজ্ঞানে কাদম্বিনী (বসু) গঙ্গোপাধ্যায়ের ভূমিকা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে উপেন্দ্রনাথ ব্রম্মচারীর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের অবদান আলােচনা করাে। 

চিকিৎসাবিজ্ঞানে ড. মহেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে লালমাধব মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে।