মৌলসমূহের ধর্ম সহজে আয়ত্ত্ব করার জন্য পর্যায় সারণী আবিষ্কার করা হয়। এতে একটি মৌলের ধর্ম সম্পর্কে জানা থাকলে ঐ গ্রুপের সকল মৌলের ধর্ম সম্পর্কে জানা থাকে। পর্যায় সারণি আবিষ্কারের ফলে মৌল সমূহকে সবচেয়ে সফলভাবে বিন্যস্ত করা হয়েছে। তারপরও এর কিছু ত্রুটি রয়েছে।
১. হাইড্রোজেনের অবস্থান: পর্যায় সারণিতে এক নম্বর গ্রুপ ও 17 নম্বর গ্রুপের মৌলসমূহের সঙ্গে হাইড্রোজেনের ধর্মের মিল থাকায় হাইড্রোজেনের সঠিক অবস্থান নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।
২. হিলিয়াম এর শেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন বিন্যাস দুই নম্বর গ্রুপের মৌলের অনুরূপ হলেও একে 18 নম্বর গ্রুপে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের সঙ্গে রাখা হয়েছে।
৩. ল্যান্থানাইড ও অ্যাক্টিনাইড সিরিজ : পর্যায় সারণির নিচে ল্যান্থানাইড ও অ্যাক্টিনাইড সিরিজে 14 টি করে 28 টি মৌলের স্থান দেওয়া হয়েছে। এর ব্যাখ্যা পর্যায় সারণী দিতে পারেনা।
Leave a comment