‘নানা রঙের দিন’ নাটকটি কোন্ বিদেশি নাটকের ছায়ায় রচিত?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকটি আন্তন চেখভের সােয়ান সং নাটকের ছায়া অবলম্বনে রচিত।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রারম্ভে যে মঞ্চসজ্জার বিবরণ আছে, তা নিজের ভাষায় লেখাে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অন্ধকার, ফঁাকা মঞ্চের পিছনের অংশে পূর্বে অভিনীত নাটকের অবশিষ্ট দৃশ্যপট, জিনিসপত্র, যন্ত্রপাতি, মাঝখানে একটা ওলটানাে টুল দেখানাে হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ কত অঙ্কের নাটক?

‘নানা রঙের দিন’ এক অঙ্কের নাটক।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রম্পটারের নাম কী?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রস্পটারের নাম কালীনাথ সেন।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রেক্ষাপট কোথায় ছিল?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রেক্ষাপট ছিল পেশাদারি থিয়েটারের একটি ফাকা মঞ্চ।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে মঞ্চসজ্জার কীরকম বর্ণনা দেওয়া আছে?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অন্ধকার, ফঁাকা মঞ্চের পিছনের অংশে পূর্বে অভিনীত নাটকের অবশিষ্ট দৃশ্যপট, জিনিসপত্র, যন্ত্রপাতি, মাঝখানে একটা ওলটানাে টুল দেখানাে হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে মঞ্চে কী ওলটানাে ছিল?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে মণে একটি টুল ওলটানাে ছিল।

‘নানা রঙের দিন’ নটকে দিলদারের পােশাক পরে কে প্রবেশ করেছিলেন?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে দিলদারের পােশাক পরে মঞ্চে প্রবেশ করেছিলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে কী ছিল?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের শুরুতে রজনীকান্তের হাতে জ্বলন্ত মােমবাতি ছিল।

“..হল ফাকা, শাজাহান-জাহানারা সব পাত্রপাত্রী ভোর্ভো…”— এসময়ে একমাত্র কাকে মঞ্চে দেখা গিয়েছিল?

ফাকা হলে, অভিনয়ের পর যখন শাজাহান জাহানারাসহ সবাই চলে গিয়েছে তখন একমাত্র দিলদারকেই মঞ্চে দেখা গিয়েছিল।

রজনীবাবু কোথায় ঘুমিয়ে পড়েছিলেন?

রজনীবাবু গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন।

গল্প কে বাঁচায়, কে বাঁচে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

গল্প ভাত (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

গল্প ভারতবর্ষ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা রূপনারানের কূলে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা শিকার (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা মহুয়ার দেশ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা আমি দেখি (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা ক্রন্দনরতা জননীর পাশে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

নাটক বিভাব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

আন্তর্জাতিক কবিতা পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভারতীয় গল্প অলৌকিক (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা ধ্বনিতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা রূপতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা বাক্যতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

ভাষা শব্দার্থতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

“এতক্ষণ পড়ে পড়ে গ্রিনরুমে নাক ডাকছিলুম।”—গ্রিনরুমে নাক ডাকার কারণ কী?

রজনীবাবু অভিনয়ের বেশ কিছুক্ষণ পরে অতিরিক্ত মদ্য পান করেছিলেন বলেই তিনি গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে পড়ে নাক ডাকছিলেন।

“এত টানলে কি আর কাণ্ডজ্ঞান থাকে?”—কীসের কথা বলা হয়েছে?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রশ্নোষ্ধৃত অংশে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের মদ্যপানের কথা বলেছেন।

“আরে, গেল কোথায় লােকটা?”—কোন্ লােকের কথা বলা হয়েছে?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় অনুদিত ‘নানা রঙের দিন’ নাটকের উধৃতাংশে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রামব্রিজের কথা বলেছেন।

“বাঃ বাঃ বুঢঢা। আচ্ছাহি কিয়া।”—কে কাকে মন্তব্যটি করেছেন?

বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজেই নিজেকে উদ্দেশ্য করে মন্তব্যটি করেছেন।

“বাঃ বাঃ বুঢঢা। আচ্ছাহি কিয়া।”—কী করার কথা বলা হয়েছে?

অভিনয় শেষে প্রচুর মদ্যপান করে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের গ্রিনরুমের চেয়ারে ঘুমে ঢলে পড়ার কথা বলা হয়েছে।

“কাল রাতেও ঠিক একই ব্যাপার।”— কোন্ ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে?

এখানে আগের রাতে অভিনয়ের শেষে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের মদ্যপান করে গ্রিনরুমে ঘুমিয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে।

“তার দরুন আজ সন্ধেবেলা নগদ তিনটে টাকা বকশিশও দিলুম ওকে।” -কাকে কী কারণে বকশিশ দেওয়া হয়েছিল?

রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় মদের ঘােরে সাজঘরে ঘুমিয়ে পড়লে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে ট্যাক্সি ডেকে দেওয়ার জন্য রামব্রিজকে তিনি বকশিশ দিয়েছিলেন।

“আর তার ফল হল কী?” -কোন কাজের ফলের কথা বলা হয়েছে?

আগের রাতে রজনীবাবু মদ খেয়ে গ্রিনরুমে পড়ে থাকলে রামব্রিজ তাকে তুলে ট্যাক্সিতে করে বাড়ি পাঠিয়েছিল বলে সেদিন সন্ধ্যায় রজনীবাবু যে তাকে তিন টাকা বকশিশ দিয়েছিলেন, তার ফলের কথাই এখানে বলা হয়েছে।

“আর তার ফল হল কী?” -তার কী ফল হয়েছিল?

সন্ধ্যায় রজনীবাবুর দেওয়া তিন টাকা বকশিশে রামব্রিজ নিজেই হয়তাে মদ খেয়ে কোথায় পড়ে আছে বলে মনে করেন রজনীকান্ত।

“মাতালের এই হচ্ছে বিপদ।”— কী বিপদ?

মাতালের বিপদ হল, মাতাল মদ ছাড়তে চাইলেও মদের কাছ থেকে ছাড়ান পায় না সে।

“হ্যা, বুড়াে হয়েছেন বই-কি রজনীবাবু..” -রজনীবাবুর বয়স কত হয়েছিল?

রজনীবাবু অর্থাৎ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়স হয়েছিল আটষট্টি।

“আটষট্টিটা বছর কী নেহাত কম বয়স” কার বয়সের কথা বলা হয়েছে?

রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বয়সের কথা এখানে বলা হয়েছে।

“..তাতে বয়েসটা ঠিক বােঝা যায় না…” -কীসে ‘বয়েস’ বােঝা যায় না?

লম্বা লম্বা চুলে প্রতিদিন হাফ শিশি কলপ লাগিয়ে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় যেরকম ইয়ার্কি করেন, তাতে তার বয়সটা সঠিক বােঝা যায় না।

“…তাতে বয়েসটা ঠিক বােঝা যায় না…” -কার বয়েস কেন বােঝা যায় না?

লম্বা লম্বা চুলে প্রতিদিন হাফ শিশি কলপ লাগিয়ে প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় যেরকম ইয়ার্কি করেন, তাতে তার বয়সটা সঠিক বােঝা যায় না।

“..এখন শুধু মাঝরাত্তিরের অপেক্ষা…” -এই ‘মাঝরাত্তির কীসের ইঙ্গিত দেয়?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে উল্লিখিত ‘মাঝরাত্তির’ আসলে মৃত্যুর প্রতীক। অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে জীবনের শেষ পর্যায়, মৃত্যুকেই ইঙ্গিত করেছেন।

“…আমাকে ছেড়ে দিন।”—বা কীসের থেকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন?

জীবনে মৃত্যুকালের মুখােমুখি হতে চান না বলেই নাটকের শেষ দৃশ্যে অভিনয় করা থেকে বৃদ্ধ রজনীকান্ত তাকে ছেড়ে দিতে বলেছেন।

রজনীবাবু কত বছর বয়স থেকে নাট্যাভিনয় করছেন?

আটষট্টি বছরের রজনীকান্ত যেহেতু পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে নাট্যাভিনয় করেছেন, তাই বলা যায়, তিনি (৬৮-৪৫) বছর, অর্থাৎ ২৩ বছর থেকে নাট্যাভিনয় করছেন।

“..সব মিলিয়ে যেন একটা শ্মশান…” -সব মিলিয়ে কথাটির দ্বারা কী বােঝানাে হয়েছে?

সব মিলিয়ে বলতে প্রেক্ষাগৃহের গভীর অন্ধকার ব্যালকনি, প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির বক্সগুলিকে বােঝানাে হয়েছে।

“…সব আছে শুধু…” -কী না থাকার কথা বলা হয়েছে?

সব থাকা সত্ত্বেও ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রাতের প্রেক্ষাগৃহে কোনাে মানুষ না থাকার কথা বলা হয়েছে।

“..সব ভূতুড়ে বাড়ির মতাে খাঁ খাঁ করছে…” -কাকে বক্তার ভূতুড়ে বাড়ি বলে মনে হয়েছে?

রাতের অন্ধকারে জনশূন্য প্রেক্ষাগৃহকে বক্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের ‘ভূতুড়ে বাড়ি’ বলে মনে হয়েছে।

“আপনার মতাে বয়েস হয়েছে যাদের—আটষট্টিটা বছর”, -তারা কী করেন?

রজনীকান্ডের মতাে আটষট্টি বছর বয়সের লােকেরা সময়মতাে মাপজোখ করে খাওয়াদাওয়া করেন, সকাল-সন্ধে বেড়াতে যান, সন্ধেবেলা কীর্তন শােনেন এবং ভগবানের নাম করেন।

“..আর আপনি রজনীবাবু এসব কী করছেন মশাই?” -কে এই মন্তব্য করেছে?

অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের আন্তরসত্তাই এই মন্তব্যটি করেছে।

“..আর আপনি রজনীবাবু এসব কী করছেন মশাই?” -বক্তার এই মন্তব্যের কারণ কী?

প্রবীণ মানুষেরা নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে তাদের জীবন অতিবাহিত করলেও আটষট্টি বছর বয়সি রজনীকান্তবাবুর নেশাগ্রস্ত হয়ে বেহিসেবি দিন কাটানাের প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে।

“মাঝরাতে দিলদারের পােষাক পরে, পেটভর্তি মদ গিলে, এসব থিয়েটারি ভাষায় কী আবােলতাবােল বলছেন বলুন তাে?”- দিলদারের পােষাক বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?

অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘সাজাহান’ নাটকে দিলদারের চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে যে পােশাক পরেছিলেন, এখানে তার কথা বলা হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনের চেহারা ও পােশাক- পরিচ্ছদ কেমন ছিল?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বৃদ্ধ প্রস্পটার কালীনাথ সেনের পরনে ছিল ময়লা পাজামা, গায়ে কালাে চাদর, আর তাঁর চুল ছিল এলােমেলাে।

“রজনীবাবু ভয়ে চিৎকার করে পিছিয়ে যান।” -কাকে, কী অবস্থায় দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন?

পরনে ময়লা পাজামা, গায়ে কালাে চাদর এবং এলােমেলাে চুলে বৃদ্ধ কালীনাথ সেনকে মধ্যরাতের ফাকা অন্ধকার মঞ্চে প্রবেশ করতে দেখে রজনীবাবু ভয় পেয়েছিলেন।

“তুমি এত রাতে কী করছিলে এখানে?” -উত্তরে শ্রোতা কী বলেছিলেন?

আলােচ্য প্রশ্নের উত্তরে শ্রোতা কালীনাথ সেন জানান যে, শােয়ার জায়গা না থাকায় তিনি প্রতিদিন গােপনে গ্রিনরুমে ঘুমান।

“আপনি বামুন-মানুষ মিছে কথা বলব না”—বক্তা কোন্ সত্য কথাটি বলেছিল?

বক্তা কালীনাথ রােজ রাত্রে গ্রিনরুমে লুকিয়ে তার ঘুমােনাের কথাটি বলেছিল।

“…এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই,”—কোন্ কথা?

শােয়ার জায়গা না থাকায় প্রস্পটার কালীনাথ সেন যে রােজ রাত্রে লুকিয়ে গ্রিনরুমে ঘুমােন—সেই ‘কথা’ প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করা হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনকে কেন গ্রিনরুমে ঘুমােতে হত?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে কালীনাথ সেনকে গ্রিনরুমে ঘুমােতে হত, কারণ তাঁর শােয়ার কোনাে জায়গা ছিল না।

“.মরা হাতি সােয়া লাখ।”—নানা রঙের দিন’ নাটকে কোন প্রসঙ্গে কথাটি এসেছে?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয়ে দর্শকদের প্রতিক্রিয়া উল্লেখ করতে গিয়ে তিনি নিজেই এই মন্তব্যটি করেছেন।

“…মরা হাতি সােয়া লাখ।” -এমন মন্তব্যের কারণ কী?

রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বৃদ্ধ বয়সে দিলদারের চরিত্রে অভিনয় করেও সাতটা ক্ল্যাপ আর যে প্রশংসা পেয়েছিলেন, সে কারণেই এই মন্তব্যটি করা হয়েছে।

“কেই বা এই বুড়াে মাতালটার খোঁজ করে” -বুড়াে মাতালটি কে?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘বুড়াে মাতাল’টি হলেন বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়।

“..কী হবে বাড়ি ফিরে—একটুও ভালাে লাগে না বাড়িতে!” -বক্তার এ কথার কারণ কী?

বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে তাঁর আপনজন স্ত্রী সন্তান, সঙ্গীসাথি কেউ না থাকার জন্যই বক্তার এই অনুভূতি তৈরি হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় নিজের বংশ পরিচয় নিয়ে কী বলেছিলেন?

বৃদ্ধ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে বলেছেন যে, রাঢ়ের সবচেয়ে প্রাচীন ভদ্র ব্রাহ্মণ বংশে তার জন্ম হয়েছে।

‘নানা রঙের দিন’ নাটক অনুসারে অভিনয়ে আসার আগে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় কী চাকরি করতেন?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় অভিনয়ে আসার আগে ইন্সপেক্টর অফ পুলিশ পদে কর্মরত ছিলেন।

“ছােকরা বয়স তাে?”—‘ছােকরা বয়স’-এর কী বিশেষত্ব ছিল?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘ছােকরা বয়স’-এ রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের চেহারায় উজ্জ্বলতা, শরীরে শক্তি এবং মনে সাহস থাকায় তিনি কারও তােয়াক্কা করতেন না।

“তারপর একদিন, বুঝলে—চাকরিটা ছেড়ে দিলাম।” -বক্তা চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন কেন?

থিয়েটারে অভিনয়ের পেশায় নিজেকে পুরােপুরি নিয়ােজিত করার জন্য বক্তা রজনীকান্ত পুলিশের চাকরি ছেড়ে দিয়েছিলেন।

“বুঝলে, চাকরিটা ছেড়ে দিলাম”—কে, কোন্ চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এখানে তার ‘ইন্সপেকটর অফ পুলিশ’-এর চাকরি ছেড়ে দেবার কথা বলেছেন।

“..হঠাৎ আমার মনে হল, কে যেন আমার জীবনের সমস্ত খাতাখানাকে, আমার চোখের সামনে মেলে ধরেছে।” -কখন বক্তার এ কথা মনে হয়েছিল?

মাঝরাতে একা মঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে থিয়েটারের পিছনের দেয়ালের দিকে, কখনাে বা সামনের অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল।

“..মেয়েটা বেশ লম্বা, ফরসা, সুন্দর, ছিপছিপে গড়নের…”—মেয়েটি কে?

থিয়েটার দেখে একদিন যে মেয়েটি অভিনেতারজনীকান্তের প্রেমে পড়েছিল, রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের সেই প্রাক্তন প্রেমিকার কথাই এখানে বলা হয়েছে।

“সব ভালাে তার” -রজনীকান্তের প্রেমিকার কী কী ভালাে ছিল?

রজনীকান্তের প্রেমিকা ছিলেন ধনী মেয়ে। তার উচ্চতা, রং, মুখশ্রী, শারীরিক গঠন এবং মন ছিল ভালাে।

“…ওরই মধ্যে কোথায় যেন আগুন লুকিয়ে ছিল…”—কোন্ প্রসঙ্গে কথাটি বলা হয়েছে?

লম্বা, ফরসা, সুন্দর, ধনী পরিবারের যে মেয়েটি থিয়েটার দেখে অভিনেতা রজনীকান্তের প্রেমে পড়েছিল, তার বর্ণনা প্রসঙ্গেই বক্তা রজনীকান্ত এই মন্তব্যটি করেছেন।

“…কেমন করে দুর্গম পাহাড়কে ধ্বসিয়ে দেয় পাহাড়ি নদীর দুর্গম খরস্রোত”—কী দেখে বক্তার এ কথা মনে হয়েছে?

যৌবনে রজনীকান্তের অভিনয় দেখে প্রেমে পড়েছিল যে মেয়েটি, তার রাশি রাশি ঢেউখেলানাে কালাে চুল দেখে বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল।

“আর একদিন—আর একদিন তাকে দেখে মনে হয়েছিল” -কার, কাকে দেখে, কী মনে হয়েছিল?

বক্তা রজনীকান্তের একদিন তার প্রেমিকাকে দেখে মনে হয়েছিল সে ভােরের আলাের চেয়েও সুন্দর।

রজনীকান্তের অভিনয়ে মুগ্ধ হওয়া মেয়েটি তাকে কোন্ চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছিল?

অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্তের অভিনয়ে মুগ্ধ হওয়া মেয়েটি তাকে ‘আলমগির’-এর চরিত্রে অভিনয় করতে দেখেছিল।

“..কিন্তু তার আগে তুমি ওই থিয়েটার করা ছেড়ে দাও।” -কখন বক্তা এ কথা বলেছেন?

যৌবনে যখন অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় তার প্রেমিকাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, তখনই সে উদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছিলেন।

“সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মোক্ষম বুঝলুম…” -বক্তা কী বুঝেছিলেন?

বক্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বুঝেছিলেন যে, যারা বলেন ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’ তাঁরা হয় ‘গাধা’, না হয় মিথ্যে কথা বা বাজে কথা বলেন।

“সেই রাত্রেই জীবনে প্রথম মােক্ষম বুঝলুম যে, যারা বলে ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’—তারা সব গাধা-গাধা।”—কোন্ রাত্রে বক্তা এ কথা বুঝেছিলেন?

যেদিন রজনীকান্তের প্রেমিকা তাকে বিয়ের শর্ত হিসেবে থিয়েটারে অভিনয় ছেড়ে দিতে বলেছিলেন, সেদিন রাত্রে মঞ্চে অভিনয়ের সময় বক্তা রজনীকান্তের এ কথা মনে হয়েছিল।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে ‘অভিনেতা সম্বনম্ধে রজনীকান্তের দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় দাও।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে নিজে অভিনেতা হয়েও রজনীকান্তের মনে হয়েছিল মানুষের মনােরঞ্জনকারী একজন অভিনেতা হলেন চাকর, জোকার কিংবা ক্লাউনের-ই নামান্তর।

“আর সেইদিনই বুঝলুম পাবলিকের আসল চরিত্রটা কী।”— কোদিনের কথা বলা হয়েছে?

অভিনয় ছাড়তে না পারার জন্য প্রেমিকা জীবন থেকে সরে যাওয়ার দিনে রাতের বেলা একটা বাজে হাসির বইয়ে অভিনয়ের দিনের কথা বলা হয়েছে।

“..এসব বাজে কথায় আমি বিশ্বাস করি না।” -বক্তা কোন্ বিষয়গুলিকে বাজে কথা বলেছেন?

দর্শকদের ফাকা হাততালি, খবরের কাগজের প্রশংসা, মেডেল, সার্টিফিকেট, নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’র মতাে প্রশস্তিবাক্য-এগুলিকে অভিনেতা রজনীকান্ত বাজে কথা বলেছেন।

“…আমি, কাউকে বিশ্বাস করি না।” -বক্তা কাদের বিশ্বাস না করার কথা বলেছেন?

বক্তা অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘পাবলিক’ অর্থাৎ থিয়েটারের টিকিট কেনা খদ্দেরদের বিশ্বাস না করার কথা বলেছেন।

“এই পবিত্রতার নামাবলিটা সেদিন হঠাৎই ফাঁস হয়ে গেল আমার সামনে…” -কীসের কথা বলা হয়েছে?

‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প!’ -প্রচলিত এই ধারণার কথা এখানে বলা হয়েছে।

“আমারও আর কিছু ভালাে লাগত না..”—এই ভালাে না লাগার কারণ কী?

থিয়েটারে অভিনয়ের কারণে প্রেমিকার সঙ্গে বিচ্ছেদ এবং সেই প্রেক্ষিতে ‘পাবলিক’-এর অন্তঃসারশূন্য প্রশকস্তিবাক্য এই ভালাে না লাগার কারণ।

“আবােলতাবােল সব পার্ট করতে লাগলাম-সেসব যা-তা পার্ট।”- বক্তা কেন তেমন করেছিলেন?

প্রেমিকা রজনীকান্তকে অভিনয় ছাড়ার শর্তে বিয়ে করতে রাজি হলে ‘নাট্যাভিনয় একটি পবিত্র শিল্প’—এই কথাটি রজনীকান্তের কাছে মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। ব্যর্থ প্রেমিক রজনীকান্ত তাই হতাশ হয়ে ওইসময় আবােলতাবোেল পার্ট করা শুরু করেন।

“…আমি স্পষ্ট বুঝতে পারলাম কথাটা।” -কী বােঝার কথা বলা হয়েছে?

অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় থিয়েটারের দেয়ালে দেয়ালে অদৃশ্য হাতে কয়লার মতাে কালাে জ্বলন্ত অক্ষরে লেখা তার প্রতিভার অপমৃত্যুর করুণ সংবাদ বুঝতে পেরেছিলেন।

“…অন্ধকারে দাঁড়িয়ে, চুপ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে,”— কীসের তাকিয়ে থাকার কথা বলা হয়েছে?

প্রবীণ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় অন্ধকারে তাঁরই জীবনের পেরিয়ে আসা আটষট্টি বছরকে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেছেন।

“শাহাজাদি। সম্রাটনন্দিনী। মৃত্যুভয় দেখাও কাহারে?” -শাহাজাদি বলতে কাকে বােঝানাে হয়েছে?

প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে শাহাজাদি বলতে রিজিয়াকে বােঝানাে হয়েছে।

“সম্রাটনন্দিনী! মৃত্যুভয় দেখাও কাহারে?”—কোন্ নাটকে, কার সংলাপ এটি?

আলােচ্য সংলাপটি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘রিজিয়া’ নাটকের অন্তর্গত বক্তিয়ারের।

“খুব খারাপ হচ্ছে না, কী বলে?”—কী খারাপ হচ্ছে না?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকের প্রধান চরিত্র রজনীকান্ত তাঁর নিজের অভিনয় সম্পর্কে প্রম্পটার কালীনাথ সেনকে বলেছেন যে তা খারাপ হচ্ছে না।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘সাজাহান’ নাটকের কোন্ দৃশ্যের উল্লেখ করেছেন?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় ‘সাজাহান’ নাটকে ঔরঙ্গজেব আর মহম্মদের দৃশ্যের কথা উল্লেখ করেছেন।

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত ঔরঙ্গজেব ও ‘মহম্মদের’ যে দৃশ্যের কথা বলেছিলেন সেটি কোন্ নাটকের অংশ?

‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত ঔরঙ্গজেব ও ‘মহম্মদের’ যে দৃশ্যের কথা বলেছিলেন সেটি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ‘সাজাহান’ নাটকের অংশ।

“আমি কিন্তু প্রধান আশঙ্কা করছি এই মহম্মদকে।”—বক্তা মহম্মদকে নিয়ে ভীত ছিলেন কেন?

বক্তা ঔরঙ্গজেব তার প্রতি একটা অবিশ্বাসের বীজ পুত্র মহম্মদের মনে বাসা বাঁধতে দেখেছিলেন বলেই মহম্মদকে নিয়ে তিনি ভীত ছিলেন।

“কাম অন, কুইক! মহম্মদের ক্যাচটা দাও তাে”—মহম্মদ কে? কে মহম্মদের ক্যাচ দিয়েছিলেন?

ঐতিহাসিক চরিত্র মহম্মদ ছিলেন ঔরঙ্গজেবের পুত্র। মহম্মদের ক্যাচ দিয়েছিলেন প্রম্পটার কালীনাথ সেন।

এর নাম যদি রাজনীতি হয়, তাহলে সে রাজনীতি আমার জন্য নয়।”-কোন কোন্ বিষয়কে বক্তা রাজনীতি বলেছিলেন?

সরল ভাইকে ছলনায় বন্দি করা, স্নেহশীল পিতাকে সিংহাসনচ্যুত করা এবং ধর্মের নাম নিয়ে সিংহাসন দখল করা—এই বিষয়গুলিকে বক্তা মহম্মদ রাজনীতি বলেছিলেন।

“ওই তারা আবার আমায় ঘিরে নাচছে।” -কাদের কথা বলা হয়েছে?

‘সাজাহান’ নাটকে ঔরঙ্গজেব ভেবেছিল দারার ছিন্ন শির, সুজার রক্তাক্ত দেহ আর মােরাদের কবন্ধের কথা।

“আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছি কালীনাথ..” -কী বুঝতে পারার কথা বলা হয়েছে?

বক্তা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বলেছেন যে তার প্রতিভার এখনও যে মৃত্যু ঘটেনি তা তিনি বুঝতে পেরেছেন।

“…আমার প্রতিভা এখনও মরেনি,” -বক্তা কখন কথা বলেছেন?

অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় শূন্য প্রেক্ষাগৃহে অন্ধকার মধ্যে পুরােনাে দিনে তাঁরই অভিনীত ‘সাজাহান’ নাটকে ঔরঙ্গজেবের সংলাপ দক্ষতার সঙ্গে উচ্চারণ করে প্রম্পটার কালীনাথকে এ কথা বলেছেন।

“প্রতিভা যার আছে, বয়সে তার কী আসে যায়!”—কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে?

পুরােনাে অভিনয়ের দৃশ্যগুলােকে বৃদ্ধবয়সেও যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে রজনীকান্ত ফুটিয়ে তুলেছিলেন সে প্রসঙ্গেই তিনি এ কথা বলেছেন।

“এই তাে জীবনের সত্য কালীনাথ”—সত্যটি কী?

শিল্পীর প্রতিভাকে বয়স হার মানাতে পারে নাবৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় এই সত্যের কথাই এখানে বলতে চেয়েছেন।

“সুজার সেই কথাগুলাে-পিয়ারাবানুকে বলা” -সুজা কখন কথাগুলি বলেছিল?

জীবনের শেষ যুদ্ধ্যাত্রার আগের রাতে সুজা পিয়ারাবানুকে কথাগুলি বলেছিল।

“ঠিক পুরােনাে দিনের মতােই আছেন আপনি।” -এ কথার মধ্য দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

বক্তা কালীনাথ সেন এ কথার মধ্য দিয়ে বােঝাতে চেয়েছেন যে, বয়স হয়ে গেলেও অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিভা আগের মতােই আছে।

“ইধর, এ রামব্রিজ…” -রামব্রিজের প্রতি রজনীকান্তের কী নির্দেশ ছিল?

রামব্রিজকে অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় সােজা স্টেজের উপরে চলে আসার নির্দেশ দেন।

“এই তাে জীবনের নিয়ম! আরে তুমি কাঁদছ কালীনাথ!”—নিয়মটি কী?

শিল্পকে যে মানুষ ভালােবেসেছে তার বয়স বাড়লেও তার বার্ধক্য নেই, একাকিত্ব নেই, রােগ নেই, মৃত্যুভয়ও নেই—এই নিয়মের কথা বলা হয়েছে।

“তােমার চোখে জল, কেন বল তাে?” -শ্রোতার চোখে জল আসার কারণ কী?

বৃদ্ধ অভিনেতা রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয়ের সুদিন হারানাের আক্ষেপ, পুরােনাে দিনকে অভিনয়ের মাধ্যমে মনে করার প্রাণপণ চেষ্টা প্রম্পটার কালীনাথ সেনের চোখে জল এনেছে।

“শিল্পকে যে-মানুষ ভালােবেসেছে…” -শিল্পকে ভালােবাসার ফল কী হয়েছে?

‘নানা রঙের দিনগুলি’ নাটকে রজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, শিল্পকে যে মানুষ ভালােবেসেছে তার বার্ধক্য নেই, একাকিত্ব নেই, অসুখ নেই, এমনকি মৃত্যুভয়ও নেই।

“Life’s but walking shadow”—কোন্ নাটকের সংলাপ?

“Life’s but walking shadow” সংলাপটি মাকবেথনাটকের।