‘বিভাব’ নাটকে অমর গাঙ্গুলি কোন নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?

‘বিভাব’ নাটকে অমর গাঙ্গুলি ‘বহুরুপী’ নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকটি আঙ্গিকের দিক থেকে কী ধরনের নাটক?

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকটি একটি একাঙ্ক নাটক।

‘বিভাব’ নাটকে অমর গাঙ্গুলি কোন নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকে অমর গাঙ্গুলি ‘বহুরূপী’ নাট্যদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

‘বিভাব’ নাটকে বৌদি কে ছিলেন?

‘বিভাব’ নাটকে বহুরূপী’র সভ্য-স্বজনদের কাছে শম্ভু মিত্রের স্ত্রী অভিনেত্রী তৃপ্তি মিত্র ‘বৌদি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকটি শুরু হয়েছে কীভাবে?

‘বিভাব’ নাটকটি শুরু হয়েছে দর্শকদের সঙ্গে শম্ভু মিত্রের এক দীর্ঘ কথােপকথনের মধ্য দিয়ে।

‘বিভাব’ নাটকের নামকরণ হয়েছিল কীভাবে?

কোনাে এক ভদ্রলােক পুরােনাে সব নাট্যশাস্ত্র খুঁজে শম্ভু মিত্রের নাটকের নাম দিয়েছিলেন ‘বিভাব’।

শম্ভু মিত্রের মতে ‘বিভাব’ নাটকের নাম কী হওয়া উচিত ছিল?

শম্ভু মিত্রের মতে ‘বিভাব’ নাটকের নাম হওয়া উচিত ছিল ‘অভাব নাটক’।

শম্ভু মিত্র কেন তার নাটকের নাম ‘অভাব নাটক’ রাখতে চেয়েছিলেন?

শম্ভু মিত্রের মতে, দুরন্ত অভাব থেকে জন্ম নেওয়া এই নাটকের দৃশ্যায়নের জন্য প্রয়ােজনীয় কোনাে উপকরণই না থাকায় এর নাম ‘অভাব নাটক’ রাখা উচিত।

‘বিভাব’-এর সূচনায় শম্ভু মিত্র নাট্য অভিনয়ের ক্ষেত্রে সরকারের বিরুদ্ধে কী অভিযােগ এনেছেন?

নিদারুণ অভাবে শুধু ইচ্ছাশক্তির জোরে নাটক করতে নেমেও সরকারের পেয়াদাকে খাজনা দিতে হয়। পেশাদারি থিয়েটারের তুলনায় তাদের প্রতি সরকারের এই বিমাতৃসুলভ আচরণের কথা এখানে বলা হয়েছে।

গল্প কে বাঁচায়, কে বাঁচে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

গল্প ভাত (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

গল্প ভারতবর্ষ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা রূপনারানের কূলে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা শিকার (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা মহুয়ার দেশ (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা আমি দেখি (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

কবিতা ক্রন্দনরতা জননীর পাশে (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর) 

 

নাটক নানা রঙের দিন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

আন্তর্জাতিক কবিতা পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভারতীয় গল্প অলৌকিক (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা ভাষাবিজ্ঞান ও তার বিভিন্ন শাখা (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা ধ্বনিতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা রূপতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

 

ভাষা বাক্যতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

ভাষা শব্দার্থতত্ত্ব (অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন ও উত্তর)

শম্ভু মিত্র কেন অমর গাঙ্গুলির বাড়ি গিয়েছিলেন ?

নাট্যদলের সম্পাদকের নির্দেশমতাে নাটকে হাসির উপাদান সন্ধান করতে নাট্যকার-অভিনেতা শম্ভু মিত্র সহ-অভিনেতা অমর গাঙ্গুলির বাড়িতে গিয়েছিলেন।

“..তাই সরকার আমাদের গলা টিপে খাজনা আদায় করে নেন।”— মন্তব্যটির প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে।

নাটক নিয়ে ব্যাবসা না করলেও সরকার যেভাবে জোর করে গ্রুপ থিয়েটারগুলির কাছ থেকে খাজনা আদায় করে, তার উল্লেখ প্রসঙ্গেই মন্তব্যটি করা হয়েছে।

“…সেই নেওয়াটা এমন বিচিত্র সাঁড়াশি ভঙ্গিতে”— প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে।

‘বহুরূপী’ নাট্যদলের কাছ থেকে সরকার যে কর গ্রহণ করে, সেই কর নেওয়ার কথা বলতে গিয়েই বক্তা আলােচ্য উক্তিটি করেছেন।

অমরের বাড়িতে লেখকের আসার কারণ কী ছিল?

নাট্যদলের সম্পাদকের নির্দেশমতাে নাটকে হাসির উপাদান সন্ধান করতে নাট্যকার-অভিনেতা শম্ভু মিত্র সহ-অভিনেতা অমর গাঙ্গুলির বাড়িতে গিয়েছিলেন।

“বুদ্ধিটা কী করে এল তা বলি।”—কোন বুদ্ধির কথা এখানে বলা হয়েছে?

প্রয়ােজনীয় নাট্য-উপকরণকে অগ্রাহ্য করে দর্শকের সামনে কীভাবে নাটককে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপিত করা যায়—সেই বুদ্ধির কথা এখানে বলা হয়েছে।

“এক পুরােনাে বাংলা নাটকে দেখি..”- নাট্যকার সেখানে কী দেখেছিলেন?

নাট্যকার,শম্ভু মিত্র একটি পুরােনাে বাংলা নাটকে দেখেছিলেন যে, লেখা আছে “রাজা রথারােহণম্ নাটয়তি”। অর্থাৎ “রাজা রথে আরােহণ করার ভঙ্গি করলেন”।

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত “রাজা রথারােহণম নাটয়তি” কথাটির অর্থ কী?

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত “রাজা রথারােহণম নাটয়তি” কথাটির অর্থ- ‘রাজা রথে আরােহণ করার ভঙ্গি করলেন।’

ওড়িয়া নাটকে দূত ঘােড়ায় চড়ার অভিনয় কীভাবে করে?

ওড়িয়া নাটকে রাজা যখন দূতকে ঘােড়ায় চেপে দ্রুত খবর নিয়ে আসার কথা বলেন, তখন দূত ছােটো ছেলের মতাে দুই পায়ের ফাকে লাঠি গলিয়ে ঘােড়ায় চড়ার ভঙ্গিতে হেট হেট করতে করতে মঞ্চ ছেড়ে বেরিয়ে যায়।

“দর্শক কিন্তু কেউ হাসল না” দর্শকরা কী দেখেও হাসেনি?

উড়ে দেশের যাত্রায় পায়ের ফাঁকে লাঠি গলিয়ে দূতের ঘােড়ায় চড়ার ভঙ্গি করতে দেখেও দর্শকরা হাসেনি।

“ব্যর্থ মনােরথ হয়ে চলল মন্দিরে”—কে ব্যর্থ মনােরথ হয়ে মন্দিরে যাচ্ছিল?

মারাঠি তামাশায় একজন চাষি জমিদারের কাছে কাকুতিমিনতি করে ব্যর্থ হয়ে মন্দিরের দিকে যাচ্ছিল।

“মাঠ ভর্তি লােক নিঃশব্দে এসব মেনে নিয়ে দেখলে।”—কী মেনে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে?

মারাঠি তামাশায় জমিদার সেজে অভিনয় করা ব্যক্তি যখন দর্শকের সামনেই মুখে দাড়ি গোঁফ এঁটে পুরুত সেজে চাষির সামনে গিয়ে আবার ধর্মীয় তর্জন শুরু করেছিল, তা মাঠ-ভরতি লােক নিঃশব্দে মেনে নিয়ে দেখেছিল।

“মনে হল লােকে মানবে না।” -লােকে না মানার কারণ কী?

ইংরেজি শিক্ষিত, রুচিমান দর্শকের কাছে শুধু দৈহিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাটকের অভিনয় যদি গ্রহণযােগ্য না হয়, তবে তারা সেই পদ্ধতিটা মানবে না।

“যেমন রবিঠাকুরকে মেনেছিল।” -কারা, কেন রবিঠাকুরকে মেনেছিল?

শহরের ইংরেজি-জানা লােকেরা রবিঠাকুরকে মেনেছিল; লেখকের মতে, তার কারণ হল, সাহেবরা তাকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।

“মনে হল লােকে মানবে না।” -কোন বিশেষ শ্রেণির লােকের কথা বক্তা উল্লেখ করেছেন?

প্যান্টালুন পরা এবং ইংরেজি জানা যেসব লােক প্রতি সপ্তাহে বিলিতি বায়ােস্কোপ দেখে, সেই শ্রেণির বাঙালি দর্শকের কথা এখানে বলা হয়েছে।

“তমে ঘােড়া নেইকরি চঞ্চল খবর নেই আসিবি”—এই নির্দেশ কে, কাকে দিয়েছিল বলে ‘বিভাব’ নাটকে উল্লেখ করা হয়েছে?

প্রশ্নোদ্ধৃত, নির্দেশটি উড়ে দেশের যাত্রাতে রাজা দূতকে দিয়েছিল বলে ‘বিভাব’ নাটকে উল্লেখ করা হয়েছে।

“এমনি সময় হঠাৎই এক সাহেবের লেখা পড়লাম।”-সাহেবের নাম কী ছিল?

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত এই সাহেব ছিল বিখ্যাত রুশদেশীয় চিত্রপরিচালক আইজেনস্টাইন।

আইজেনস্টাইন কাবুকি থিয়েটারের অভিনয় কোথায় দেখেছিলেন?

আইজেনস্টাইন মস্কোতে কাবুকি থিয়েটারের অভিনয় দেখেছিলেন।

“তাদের অভিনয় দেখে আইজেনস্টাইন সাহেব অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত হয়ে অনেক কথা লিখেছেন।”—কাদের অভিনয়ের কথা বলা হয়েছে?

আলােচ্য অংশে জাপানি থিয়েটার কাবুকির অভিনয়ের কথা বলা হয়েছে।

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত কাবুকি’র বৈশিষ্ট্য কী?

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত ‘কাবুকি’ থিয়েটারের বৈশিষ্ট্য ছিল সেই নাটকের অভিনয়ে ভঙ্গির বহুল ব্যবহার করা হত।

“…কাল্পনিকভাবে মরে গেল।” -কার কথা বলা হয়েছে?

জাপানের কাবুকি থিয়েটারে ভঙ্গিনির্ভর অভিনয়ে কাল্পনিক তলােয়ার হাতে দুই যােদ্ধার লড়াইয়ে, যার শেষ অবধি কাল্পনিক মৃত্যু ঘটে তার কথা বলা হয়েছে।

“..খুব আর্টিস্টিক মরা, একেবারে ইসথেটিক মরা।”-এই মৃত্যু কীরকম?

জাপানের কাবুকি নাটকে দেখা যায়, দুই যােদ্ধার লড়াইয়ে যার মৃত্যু হচ্ছে তার হয়তাে হাতটা নড়ে উঠল, পা ধীরে কাপল, মুণ্ডু আর চোখ দুবার নড়ল; এরপরেই জিভ বের করে তার মৃত্যু হল। অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বীভৎস খিচুনি বা রক্তাক্ততা নেই এই মৃত্যুর দৃশ্যে। তাই এই মৃত্যু খুব আর্টিস্টিক বা ইসথেটিক।

“… স্ত্রীর দুঃখটাই প্রধান সেখানে।”—কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে?

কাবুকি থিয়েটারে যােদ্ধর কাল্পনিক মৃত্যু ঘটলে তার বিধবা স্ত্রী যখন কাঁদতে কাঁদতে ছুটে আসে তখন মৃত লােকটি উঠে চলে গেলেও দর্শকরা কিছু মনে করে না। কারণ ওই দৃশ্যে স্বামীর মৃত্যুর বিষয়টি গুরুত্বহীন, সেখানে স্ত্রীর দুঃখ বা শােকপ্রকাশই প্রধান।

“এই পড়ে বুকে ভরসা এল…”কী পড়ে বুকে ভরসা এল?

রুশদেশীয় বিখ্যাত চিত্রপরিচালক আইজেনস্টাইন যে লেখায় জাপানের কাবুকি থিয়েটার অর্থাৎ দেহভঙ্গিনির্ভর নাট্যাভিনয় প্রসঙ্গে উচ্ছাস প্রকাশ করেছিলেন, সেই লেখা পড়ে নাট্যকার শম্ভু মিত্রের ভরসা এল।

“এবারে নিশ্চয়ই আমাদের দেশের ইংরেজি শিক্ষিত লােকেরা এর কদর বুঝবেন।” -কীসের কদর?

উপকরণের বাহুল্যহীন দেহের অঙ্গভঙ্গিনির্ভর নাট্যাভিনয়ের কদরের কথাই এখানে বলা হয়েছে।

“আর তাে কিছুই না, খালি মেনে নেওয়া।”—কী মেনে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে?

নাটকের ভঙ্গিসর্বস্ব কাল্পনিক অভিনয়কে মেনে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত ‘কাবুকি’ নাটকের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখাে।

কাবুকি নামক জাপানি থিয়েটারের বৈশিষ্ট্য হল মঞ্চসজ্জার বদলে সেখানে অভিনয় ভঙ্গির বহুল ব্যবহার করা হয়।

“কী করে যাব? দরজা বন্ধ যে।”—কোন্ দরজার কথা এখানে বলা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকে অমর গাঙ্গুলির কল্পিত বাড়ির নীচতলায় যে কল্পিত দরজাটি ছিল, যার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন শম্ভু মিত্র, সেই দরজার কথা বলা হয়েছে।

“এমনি এলাম—একেবারে এমনি নয়…” -বক্তার আসার কারণ কী?

হাসির নাটক লেখার খােরাক জোগাড় করতে ‘বিভাব’ নাটকের নাট্যকার শম্ভু মিত্র অমরবাবুর বাড়িতে এসেছিলেন।

“বাঙালিরা শুনি কাঁদুনে জাত”—কে, কার উদ্দেশ্যে বলেছেন?

উদ্ধৃত উক্তিটি আসলে বল্লভভাইয়ের মন্তব্য হলেও এখানে অমর গাঙ্গুলি শম্ভু মিত্রকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলেছেন।

“সম্পাদক বলেছে হাসির নাটক করতে হবে”—এ কথা বলার কারণ কী?

হাসির নাটকের ‘দারুণ বক্স অফিস’ অর্থাৎ দর্শকচাহিদা বেশি থাকার জন্য সম্পাদক হাসির নাটক করতে বলেছেন।

‘বিভাব’ নাটকের নাট্যকার শম্ভু মিত্রকে নাট্যদলের সম্পাদক কী বলেছিলেন?

‘বিভাব’ নাটকের নাট্যকার শম্ভু মিত্রকে নাট্যদলের সম্পাদক হাসির নাটক লিখতে বলে এই কথা জানিয়েছিলেন যে, হাসির নাটকের বক্স অফিস দারুণ।

“হ্যা বল্লভভাই বলে গেছেন—” বল্লভভাই বলে গেছে বলে কী করতে হবে?

‘বিভাব’ নাটকে অমর গাগুলি বলেছেন, বল্লভভাই বলে গেছেন তাই, হাসতে হলে বেশ কোমর বেঁধে হাসতে হবে।

“ওঃ দাতাকর্ণ যে।” -বক্তা কাকে, কেন ‘দাতাকর্ণ’ বলেছেন?

‘বৌদি’-র আনা কল্পিত চা খেতে গিয়ে শম্ভু মিত্রের কল্পিত সিগারেটটি নষ্ট হলে অমর গাঙ্গুলি তাকে আবার সিগারেট দেওয়ার কথা বলায় শম্ভু মিত্র এ কথা বলেন।

“কী হে, সিগারেট আছে নাকি?” -বক্তা এ কথার কী উত্তর পেয়েছিলেন?

শম্ভু মিত্রের উদ্ধৃত প্রশ্নের উত্তরে অমর গাঙ্গুলি বলেছিলেন যে, তিনি যা চাইবেন তাই অমর গাঙ্গুলির কাছে পাবেন।

“কেন, হাসি পাচ্ছে না?” -বক্তা কোন্ প্রসঙ্গে এ কথা বলেছিলেন?

নিজের কল্পিত বসার ভঙ্গি নির্দেশ করে বক্তা শম্ভু মিত্র এ কথা বলেছিলেন।

“..খামােখা হাসি পেলেই হল?” -কী করলে ঠিকঠাক হাসি পাবে?

হাসির গল্প, হিউম্যান ইনটারেস্ট বা মানবস্বার্থ, পপুলার অ্যাপিল বা জনপ্রিয়তার আবেদন—এই রসদগুলি মজুত থাকলেই ঠিকঠাক হাসি পাবে।

“আমরা বাঙালিরা শুনি কাঁদুনে জাত-” -কখন বক্তা এ কথা বলেছেন?

‘বিভাব’ নাটকের নাট্যকার তথা অভিনেতা শম্ভু মিত্রকে মুখে সম্পাদক হাসির নাটক করার নির্দেশ দিয়েছেন শুনে সহ-অভিনেতা অমর গাঙ্গুলি মন্তব্যটি করেছেন।

এমনি এলাম-একেবারে এমনি নয়…”—কে, কোথায় এসেছিলেন?

শম্ভু মিত্র অমর গাগুলির বাড়িতে এসেছিলেন।

‘বিভাব’ নাটকে বউদি তৃপ্তি মিত্রের মতে পৃথিবীতে সবচেয়ে পপুলার জিনিস কী?

‘বিভাব’ নাটকে বউদি তৃপ্তি মিত্রের মতে, পৃথিবীতে সবচেয়ে পপুলার অর্থাৎ জনপ্রিয় জিনিস হল প্রেম।

“..আমাদের একটা লভ সিন করা উচিত।” -কেন বক্তা এ কথা বলেছেন?

বক্তা তৃপ্তি মিত্রের মতে, প্রেম হল পৃথিবীর সবচেয়ে পপুলার জিনিস। তাই একটা প্রেমের দৃশ্যের অভিনয় করলে সকলের হাসি পাবে বলে তার মত।

“বায়ােস্কোপে দেখেছি।”—বায়ােস্কোপে কী দেখার কথা বলা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকের অন্যতম অভিনেতা অমর গাঙ্গলি বায়ােস্কোপে লভ সিন’ বা প্রেমের দৃশ্য দেখার কথা বলেছেন।

“…আমাদের দরকার একজন নায়ক এবং একজন নায়িকা।” -কী জন্য এই দরকার ?

নাটকে ‘লভ সিন’ বা প্রেমের দৃশ্যে অভিনয়ের জন্য একজন নায়ক ও নায়িকার দরকার বলে ‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্র মন্তব্য করেছেন।

“..অনেকদিন থেকে আমাদের দলে রয়েছে।” -কার সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকে ‘বহুরূপী’ নাট্যগােষ্ঠীতে ‘বৌদি’ বলে পরিচিত তৃপ্তি মিত্র সম্পর্কে মন্তব্যটি করা হয়েছে।

“..অনেকদিন থেকে আমাদের দলে রয়েছেন।” -এই দল বলতে কোন দলের কথা বলা হয়েছে?

প্রশ্নোষ্ধৃত অংশে ‘এই দল’ বলতে ‘বহুরূপী’ নাট্যগােষ্ঠীর কথা বলা হয়েছে।

“বৌদির কথা শুনে সে স্পষ্টত হতাশ।” -কার কথা বলা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকের সহ অভিনেতা অমর গাঙ্গুলি ‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্রের কথা শুনে হতাশ হয়েছিলেন।

“বৌদির কথা শুনে সে স্পষ্টত হতাশ।”-এই হতাশার কারণ কী?

‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্র ‘বিভাব’ নাটকে শম্ভু মিত্রকে ‘লভ সিন’-এর নায়ক হিসেবে নির্বাচন করলে অমর গাঙ্গুলি হতাশ হন।

“আমাকে অবশ্য মানায় ভালাে…” -কীসের কথা বলা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকে ‘লভ সিন’ বা প্রেমের দৃশ্যে নায়ক হিসেবে নিজের গ্রহণযােগ্যতা প্রসঙ্গে শম্ভু মিত্র মন্তব্যটি করেছেন।

“আমাকে অবশ্য মানায় ভালাে” -কাকে, কোন্ চরিত্রে মানায়?

‘বিভাব’ নাটকের নাট্যকার শম্ভু মিত্র মজা করে বলেছেন যে, তাকে নায়কের চরিত্রে মানায় ভালাে।

“কেয়া আপ দেখতে নেহি…” -কখন বক্তা এই মন্তব্য করেন?

‘বিভাব’ নাটকে প্রেমের দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে শম্ভু মিত্রের সঙ্গে তৃপ্তি মিত্রের ধাক্কা লাগলে ‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্র মন্তব্যটি করেন।

শম্ভু মিত্র ‘বিভাব’ নাটকের ‘লভ সিন’-কে কেন বলেছেন জখমি লভ সিন?

‘বিভাব’ নাটকে লভ সিন করতে করতে ঘটনা পরম্পরায় তৃপ্তি মিত্র নায়ক শম্ভুর গালে একটা চড় বসিয়ে দিয়েছিলেন বলে শম্ভু মিত্র একে জখমি ‘লভ সিন’ বলেছেন।

‘বিভাব’ নাটকের নেপথ্যে কোন গানটি শােনা গিয়েছিল?

‘বিভাব’ নাটকের নেপথ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মালতী লতা দোলে’ গানটি শােনা গিয়েছিল।

“রাস্তায় তাদের দুজনের ধাক্কাধাক্কি হবে।” -কাদের ধাক্কাধাক্কি হবে?

রাস্তায় কলেজফেরত নায়িকা তৃপ্তি মিত্রের সঙ্গে নায়ক শম্ভু মিত্রের ধাকাধাকি হবে।

“খালি সে ধাক্কা দিয়ে বেড়ায়”—কে খালি ধাক্কা দিয়ে বেড়ায়?

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকে বলা হয়েছে যে, নায়ক খালি ধাক্কা দিয়ে বেড়ায়।

“বিশ্বভারতীই কি পারমিশন দেবে?” -কীসের পারমিশন?

শত্রু মিত্র রচিত ‘বিভাব’ নাটক থেকে গৃহীত উদ্ধৃতিটিতে ‘মালতী লতা দোলে’ রবীন্দ্রসংগীতটি ফিল্মি কায়দায় গাওয়ার জন্য বিশ্বভারতীর পারমিশন বা অনুমতি পাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

“Box office বলেও তাে একটা কথা আছে” -বক্তা কখন কথাটি বলেছিলেন?

‘বিভাব’ নাটকে ‘মালতী লতা দোলে’ রবীন্দ্রসংগীতটি ফিল্মি কায়দায় গাওয়া নিয়ে শঙ্তু মিত্র আপত্তি করলে নেপথ্যের হারমােনিয়ামবাদক কথাটি বলেছিলেন।

“আচ্ছা আমি আর একটা চেষ্টা করব?”—এই চেষ্টা কীসের জন্য?

প্রশ্নোষ্ধৃত অংশে বক্তা তৃপ্তি মিত্র দর্শকদের হাসানাের জন্য ‘প্রগ্রেসিভ লভ সিন’-এ অভিনয়ের চেষ্টার কথা বলেছেন।

‘বিভাব’ নাটকে ‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্রের কথিত ‘লভ সিন’-এর সঙ্গে ‘প্রগ্রেসিভ লভ সিন’-এর পার্থক্য কী ছিল?

ভিন্ন প্রেক্ষাপটের দুটি দৃশ্যের মধ্যে ‘লভ সিন’-এ শুধুমাত্র নায়ক নায়িকা থাকলেও ‘প্রগ্রেসিভ লভ সিন’-এ তাদের সঙ্গে একজন পুলিশও ছিল।

“যুগটা কী দেখুন!”—কোন্ প্রসঙ্গে বক্তা এ কথা বলেছেন?

হাসির দৃশ্য তৈরির ক্ষেত্রে একটি ‘লভ সিন’ ব্যর্থ হওয়ার পরে তৃপ্তি মিত্র যখন আর-একটা লভ সিন করার কথা বলেন, তখন তাতে শম্ভু মিত্র বিস্ময় প্রকাশ করলে অমর গাঙ্গুলি মন্তব্যটি করেন।

“…তা হলে তুমি তাে একেবারে সার্জেন্ট হয়ে যাবে।” -বক্তার এই মন্তব্যের কারণ কী?

পুলিশের চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ৩২ ইঞ্চি বুক দরকার হলেও অমর গাঙ্গুলির ৩৩ ইঞ্চি বুক শুনে বক্তা শম্ভু মিত্র ব্যঙ্গার্থে এ কথা বলেন।

“..তােমাকে ধরবে না তাে কাকে ধরবে?”—’বিভাব’ নাটকে এই মন্তব্যের কারণ কী?

‘বিভাব’ নাটকে ‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্র বলেছেন যে, শম্ভু মিত্র যেহেতু একজন ‘underground political leader’ বা আত্মগােপনকারী রাজনৈতিক নেতা তাই পুলিশ তাকে ধরবেই।

নায়ক-নায়িকা ছাড়া প্রােগ্রেসিভ লভ সিনে আর কোন্ চরিত্রের দরকার ছিল?

নায়ক-নায়িকা ছাড়া প্রােগ্রেসিভ লভ সিনে একজন পুলিশ চরিত্রের দরকার ছিল।

“আমি পুলিশ মানে এই চেহারায়?” -অমর গাঙ্গুলি তার এই কথার কী উত্তর পেয়েছিলেন?

শম্ভু মিত্র উত্তর দিয়েছিলেন যে, ৩২ ইঞ্চি বুক হলেই পুলিশ হওয়া যায়।

“আর তার নীচের দিয়েই তাে একটা রাস্তা আছে?”—এই রাস্তাটার নাম কী ছিল?

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত এই রাস্তার নাম ছিল মণি সমাদ্দার লেন।

“গল্পটা progressive হয় কী করে?”—গল্পকে প্রগ্রেসিভ হতে গেলে কী করা প্রয়ােজন?

গল্পকে প্রােগ্রেসিভ করতে গেলে গল্পের নায়ককে আন্ডারগ্রাউন্ড পলিটিকাল লিডার করে তাতে রাজনৈতিক তাৎপর্য আনা প্রয়ােজন।

“ওগাে, তুমি পালাও…”—কোথা দিয়ে বৌদি পালাতে বলেছে?

‘বৌদি’ তৃপ্তি মিত্র সিঁড়ি দিয়ে না গিয়ে আত্মগােপনকারী রাজনৈতিক নেতার চরিত্রে অভিনয়কারী শম্ভু মিত্রকে জানলা দিয়ে পালাতে বলেছিলেন।

‘বিভাব’ নাটকে শম্ভু মিত্র বার্নড় শ-এর কোন্ ডায়লগটা আবৃত্তি করেছিলেন?

শম্ভু মিত্র বার্নড শ-এর নাটকের যে অংশটুকু আবৃত্তি করেছিলেন—“The night is calling me-me-me-” I

“আমি তাে চললাম আবার দেখা হয় কিনা কে জানে…’, ” -কোন্ নাটকের উক্তি?

‘বিভাব’ নাটকে উল্লিখিত এই উক্তিটি তুলসী লাহিড়ির পথিকনাটকের।

“হাসি তাে পাবেই” -বক্তার এ কথা বলার কারণ কী?

অমর গাঙ্গুলি বলতে চেয়েছিলেন যে, যেহেতু শম্ভু মিত্র নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন তাই তার হাসি পাওয়া প্রত্যাশিতই ছিল।

“বৌদি রেগে স্টেজ থেকে চলে যান—” এই রাগের কারণ কী ছিল?

বউদির নির্দেশনায় ‘প্রগ্রেসিভ লভ সিন’-ও যথেষ্ট হাসির উদ্রেক করতে পারেনি; অমর গাঙ্গুলি এ কথা বলায় ক্রুদ্ধ হয়ে বউদি অর্থাৎ তৃপ্তি মিত্র স্টেজ থেকে চলে যান।

“মা ব্রুয়াৎ সত্য অপ্রিয়”—কথাটির বাংলা কী?

“মা ব্রুয়াৎ সত্যম্ অপ্রিয়”—কথাটির বাংলা তরজমা হল—অপ্রিয় সত্য বােলাে না।

অমর গাঙ্গুলিকে স্কুলের হেডপণ্ডিত পােমােশন দেননি কেন?

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকে স্কুলের হেডপণ্ডিত অমর গাগুলিকে প্রােমােশন দেননি, কারণ তিনি সংস্কৃতে তেরাে পেয়েছিলেন।

“মুখে ভীষণ চিন্তা”—এই চিন্তার কারণ কী ছিল?

একাধিক চেষ্টার পরেও উপযুক্ত হাসির নাটক তৈরি করতে না পেরে শস্তু মিত্র ও অমর গাঙ্গুলি চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন।

“সুতরাং চলােবাইরে…”—এই বাইরে যাওয়ার দরকার কী?

শম্ভু মিত্রের মতে ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে জীবনকে উপলব্ধি করা যাবে না, তাই সম্পাদকের চাহিদা অনুযায়ী হাসির উপাদান খুঁজতে বাইরে যেতেই হবে।

“চলুন—যাওয়া যাক—” কোথায় এই যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?

জীবনের সন্ধানে ঘরের চার দেয়ালের ভিতর থেকে বাইরে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।

“…ওদের ক্রস করে চলে যায়।” -কার চলে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?

একজন লােক একটা মােটর আঁকা ছবি ধরে মুখে হর্নের আওয়াজ করতে করতে শম্ভু মিত্র ও অমর গাগুলিকে অতিক্রম করে চলে যায়।

“দেখেছ, ইংরেজ কোম্পানি কিনা…”—কী দেখে এই মন্তব্য করা হয়েছে?

‘বিভাব’ নাটকে মঞ্চেলাইন ধরে ট্রাম চলার দৃশ্যের অভিনয় করা হলে সেই কাল্পনিক চলন্ত ট্রামের দিকে তাকিয়ে শম্ভু মিত্র মন্তব্যটি করেন।

“হঠাৎ পেছন থেকে শােভাযাত্রীদের ক্ষীণ আওয়াজ শােনা যায়।” -কীসের জন্য এই শােভাযাত্রা হচ্ছিল?

চাল আর কাপড়ের দাবি জানিয়ে “বিভাব’ নাটকে এই শােভাযাত্রা হচ্ছিল।

“এই নিয়ে নাটক লেখাে–দেখাে, পুলিশেও ছাড়বে না, আর লােকেও দেখবে না।” -কীসের কথা বলা হয়েছে?

খাদ্য আর বস্ত্রের দাবি জানিয়ে ‘বিভাব’ নাটকে রাস্তা দিয়ে যে মিছিল আসছিল এখানে তারই কথা বলা হয়েছে।

“এইরে—পুলিশ আসছে। লাগল ঝঞ্জাট।”—পুলিশ আসছিল কেন?

শম্ভু মিত্রের ‘বিভাব’ নাটকে চাল আর কাপড়ের দাবিতে মানুষের মিছিলকে আটকাতে পুলিশ আসছিল।

পুলিশ আসতে দেখে শম্ভু মিত্র, অমর গাঙ্গুলি কী করেছিলেন?

পুলিশ আসতে দেখে শম্ভু মিত্র ও অমর গাঙ্গুলি হাত ধরাধরি করে ডানদিকে পিছনের উইং দিয়ে পালিয়ে যান।

“সামনের কয়েকজন হাতটা উঁচু করে থাকে।” -তারা কী ইঙ্গিত করছিল?

উঁচু করে ধরে রাখা হাত ইঙ্গিত করছিল যে, তাদের হাতে ফেস্টুন বা পতাকা-জাতীয় কিছু ধরা আছে।

“একজন সার্জেন্ট এবং দুজন পুলিশ অফিসার ঢােকে।”—এই সার্জেন্টের বিশেষত্ব কী ছিল?

সার্জেন্টের পরনে একটি ক্রস বেল্ট ছিল, যা তার সঙ্গে পুলিশদের পার্থক্য তৈরি করেছিল।

“তােমরা ফিরে যাও।” -কাদের উদ্দেশ্য করে কে এই মন্তব্যটি করেছেন?

‘বিভাব’ নাটকে চাল আর কাপড়ের দাবি জানিয়ে মিছিল করে আসা মানুষদের উদ্দেশ্য করে পুলিশ সার্জেন্ট মন্তব্যটি করেছেন।

“পুলিশেরা বসে পড়ে-এবং কল্পিত বন্দুক তাগ করে ধরে…”— পুলিশরা কেন এইরূপ আচরণ করে?

সার্জেন্টের নির্দেশমতাে চাল-কাপড়ের দাবিতে মিছিল করে যাওয়া মানুষেরা ফিরে যেতে না চাইলে সার্জেন্টের নির্দেশে পুলিশরা বন্দুক তাগ করে।

“অমর দৌড়ে ঢােকে” -কখন অমর গাঙ্গুলিকে এভাবে দেখা যায়?

পুলিশের গুলিচালনার পরে মঞ্চে যখন হাহাকার আর গােঙানির শব্দ শােনা যায়, আর পুলিশেরা চলে যায়—তখনই অমর গাঙ্গুলি দৌড়ে মঞ্চে আসেন।

“এবার নিশ্চয়ই লােকের খুব হাসি পাবে?” কী দেখে বক্তা এই মন্তব্য করেছেন?

পুলিশের গুলিতে নিহত এবং আহত মানুষের হাহাকার ও গােঙানির দিকে তাকিয়ে সস্তা হাসি খোঁজার প্রবণতাকে ব্যঙ্গ করে শম্ভু মিত্র মন্তব্যটি করেছেন।