নৃতাত্ত্বিক পর্যায়: সাধারণভাবে জাতি/উপজাতি (Race) বলতে নির্দিষ্ট ভাষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা, নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী নরগােষ্ঠীকে বােঝায়। আবার, ধর্ম ও জাতি কখনাে কখনাে সমার্থক হয়ে যায়। যেমন—ইহুদি জাতি ও ধর্ম। ব্যক্তিবিশেষের স্বাতন্ত্র্য সত্ত্বেও যখন কোনাে বিশেষ জনসমষ্টির মধ্যে এমন কতকগুলাে চেহারা বা অবয়বগত সাদৃশ্য থাকে যাতে তাদের একই পর্যায়ভুক্ত করা যায়, তখন সেই পর্যায়কে বলা হয় নৃতাত্ত্বিক পর্যায়। কোনাে বিশেষ জনগােষ্ঠীর মধ্যে অবয়বগত সাদৃশ্য নিরূপণ করে তাদের নৃতাত্ত্বিক পর্যায়গত করাই নৃতত্ত্ববিদদের কাজ। ‘নৃতাত্ত্বিক পর্যায় বলতে এমন এক জনসমষ্টিকে বােঝায় যাদের সকলের মধ্যেই জিনগত (genetic) এবং প্রাকৃতিক নির্বাচনের (Natural selection) ভিত্তিতে কিছু সাদৃশ্য আছে।

নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিতকরণের ভিত্তি: নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সাধারণভাবে যে যে অবয়বগত সাদৃশ্যের নিরিখে নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিত করা হয়, সেগুলি হল—

  • মাথায় চুলের বৈশিষ্ট্য ও রং, 

  • গায়ের রং,

  • চোখের রং ও বৈশিষ্ট্য,

  • দেহের দৈর্ঘ্য,

  • মাথার আকৃতি,

  • মুখের গঠন,

  • নাকের আকার,

  • রক্তের বর্গ বা Blood Groups I

নৃতাত্ত্বিকরা ভারতীয় জনগােষ্ঠীর প্রথম স্তর হিসেবে নিগ্রাবটু বা নেগ্রিটোদের চিহ্নিত করেছেন। মি. হাটন, নৃতত্ত্ববিদ বিরজাশঙ্কর গুহ প্রমুখের মতে, আসামের অঙ্গামি নাগা এবং দক্ষিণ ভারতের কাদার ও পুলায়ানদের মধ্যে নিগ্রোবটু রক্তপ্রবাহ দেখা যায়। তবে তাদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি, কারণ তারা বহুকাল আগেই লুপ্ত হয়ে গেছে। ভারতের আদিম জনগােষ্ঠী বলতে এরপর আদি-অস্ট্রালদের কথা বলা হয়। এদের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার আদিম অধিবাসীদের রক্তের এবং দৈহিক গঠনের মিল বর্তমান। আদি-অস্ট্রালদের বিস্তৃতি ছিল উত্তর ভারত থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের ইস্টার দ্বীপ পর্যন্ত। এরা ছিল খর্বাকৃতির। মাথার খুলি লম্বা থেকে মাঝারি, নাক চওড়া ও চ্যাপটা, গায়ের রং কালাে এবং মাথার চুল ঢেউ খেলানাে। মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের কোল, ভীল, মুন্ডা, বেন, কুরুব প্রভৃতি এবং রাঢ় বাংলার সাঁওতাল, ভূমিজ মুন্ডা প্রভৃতি এই আদি-অস্ট্রাল গােষ্ঠীরই লােক।

নৃতত্ত্ববিদদের মতে, বাইরে থেকে ভারতে প্রথম এসেছিল দ্রাবিড় জনগােষ্ঠী। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে আসা এই সব মানুষ দ্রাবিড় ভাষায় কথা বলত বলে এদের এরূপ নামকরণ। কিন্তু নৃতত্ত্বের ভাষায় এদের নাম ভূমধ্য জনগােষ্ঠী (Mediterranean)। মাঝারি আকৃতির এই মানুষদের গড়ন ছিল পাতলা, মাথা লম্বা আকৃতির, নাক ছােটো এবং গায়ের রং ময়লা। মহেনজোদারােয় আদি-অস্ট্রাল এবং দ্রাবিড়—এই দুই শ্রেণির জনগােষ্ঠীরই কঙ্কাল পাওয়া গেছে। মধ্য-এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের আলপীয় (Alpinoid) জনগােষ্ঠী দুটি শাখায় ভারতে প্রবেশ করেছিল। এদের গায়ের রং বাদামি ফর্সা, মাথা গােল বা বিস্তৃত, দেহ মাঝারি বা দীর্ঘ, চুল ও চোখ কালাে। বৈদিক সাহিত্যে এই আর্যগােষ্ঠীকেই সম্ভবত নর্ডিক আর্যরা অসুর বলে অভিহিত করেছিল।

ভারতের দুই অন্যতম প্রধান প্রাচীন জনগােষ্ঠী হল নর্ডিক ও মঙ্গোলীয়।

নর্ডিক জনগােষ্ঠী: ভারতীয় সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে নবরূপ প্রদান করেছিল আর্য-ভাষাভাষী নর্ডিক জনগােষ্ঠী। এরা ২০০০- ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে উত্তর এশিয়া থেকে উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত পথ দিয়ে এসে পঞ্চনদের উপত্যকায় বসতি স্থাপন করে এবং ধীরে ধীরে উত্তর ভারতে ছড়িয়ে পড়ে। এদের দেহ বলিষ্ঠ, গায়ের রং ফরসা, মাথা ও নাক লম্বা এবং ভারী দেহ। পশুপালন ছিল এদের প্রধান জীবিকা, আর এরা ছিল প্রকৃতির বিভিন্ন প্রকাশের উপাসক। উপাস্যদের এরা দেব’ বলত। ভারতীয় জনসমাজের মধ্যে নর্ডিক বৈশিষ্ট্যের মানুষ পূর্বদিকে বারাণসী পর্যন্ত দেখা যায়। বেদের রচয়িতা এরাই।

মঙ্গোলীয় জনগােষ্ঠী: ভার মঙ্গোলীয়। জাতিগােষ্ঠীর লােকদেরও অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়। এদের মুখ ছােটো, নাক চ্যাপটা, চোখও ছােটো। দেহে-মুখে চুল অতি সামান্য। মাথার চুল সােজা, উচ্চতা মাঝারি মাপের এবং গায়ের রং বাদামি ও পীত মিশ্রিত হয়। বেদে যে ‘কিরাত’ সম্প্রদায়ের উল্লেখ রয়েছে, এরা তারাই। অরুণাচলপ্রদেশ, আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম ইত্যাদি রাজ্যে এবং হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলে এই জনগােষ্ঠীর লােকদের দেখতে পাওয়া যায়। নৃতাত্ত্বিক গবেষণা অনুসারে, মঙ্গোলীয় জনগােষ্ঠীর মাথার খুলি প্রমাণ করে যে তারা অন্যান্য জাতির তুলনায় বেশি বুদ্ধিবৃত্তিসম্পন্ন।

বাংলার আদিম অধিবাসীরা ছিল প্রাক্-দ্রাবিড় গােষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত, নৃতত্ত্বের ভাষায় যাদের বলা হয় আদি-অস্ট্রাল। আধুনিক বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডারে যেগুলি ‘দেশি’ শব্দ নামে পরিচিত, সেগুলি আসলে অস্ট্রিক শব্দ, যা আদি-অস্ট্রালদের সঙ্গে বাঙালির নিবিড় সম্পর্কের প্রমাণ। আদি-অস্ট্রালদের সঙ্গে ভূমধ্য নরগােষ্ঠী বা দ্রাবিড়দের মিলনের ফলেই তৈরি হয়েছিল বাঙালির নৃতাত্ত্বিক বনিয়াদ। তবে উচ্চশ্রেণির বাঙালিরা ছিল আলপীয় গােষ্ঠীভুক্ত। ‘আমঞ্জুশ্রীমূলকল্প’ নামক প্রাচীন বৌদ্ধগ্রন্থে বলা হয়েছে যে, বাংলা দেশের আর্যভাষাভাষী লােকেরা ‘অসুর জাতিভুক্ত। মহাভারতেও বঙ্গদেশের লােকদের অসুররাজা বলির ক্ষেত্রজ সন্তান হিসেবে দেখানাে হয়েছে। বাংলায় আগত, ভিন্ন শাখার আর্য ভাষায় কথা বলা আলপীয় জনগােষ্ঠী তাদের রক্তের বিশুদ্ধতা বজায় রাখতে পারেনি। আদি-অস্ট্রাল এবং দ্রাবিড়দের সঙ্গে তাদের মিশ্রণ ঘটে। বাঙালি জাতিসত্তা এভাবে ক্রমশই সংকর চরিত্র লাভ করে। আদিতে পুণ্ড্র (> পােদ), কট (> কৈবর্ত), বাগদি, হাড়ি, ডােম বাউরি প্রভৃতি কৌমভিত্তিক জাতি ছিল বঙ্গদেশে। পরবর্তীকালে বৌদ্ধ পাল রাজাদের রাজত্বকালে এসব জাতির মধ্যে মিশ্রণ ঘটে। ফলে বিভিন্ন বর্ণ-উপবর্ণের মধ্যে অনুলােম ও প্রতিলােম বিবাহের ফলে বিভিন্ন সংকর জাতি বা বর্ণের সৃষ্টি হয় বাংলায়। সমন্বয়-সংমিশ্রণের এই বহমানতা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

একেবারে সূচনায় বাংলার সামাজিক সংগঠন ছিল কৌম-ভিত্তিক (কয়েকটি গােষ্ঠী নিয়ে এক-একটি কৌম তৈরি হত)। এইসব কৌমের অন্যতম ছিল পুন্ড্র ও কর্কট। পুরাই পরবর্তীকালে পােদ এবং কর্কটরা কৈবর্ত নামে পরিচিত হয়। এ ছাড়াও প্রাচীন বাংলায় বাগদি, হাড়ি, ডােম, বাউরি প্রভৃতি কৌমভিত্তিক জাতি ছিল। এদের মধ্যে বাগদিরাই ছিল সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতি। খ্রিস্টপূর্ব যুগ থেকে বাংলাদেশে ব্রাহ্মণ্যধর্মের অনুপ্রবেশ ঘটলেও গুপ্তযুগেই তা এখানে প্রতিষ্ঠালাভ করে। পাল রাজাদের সময়ে বৌদ্ধধর্ম বাংলাদেশে সর্বব্যাপী চরিত্র লাভ করলেও সেনরাজাদের সময়ে ব্রাহ়ণ্যধর্ম আবার স্বমহিমায় ফিরে আসে। পালযুগে জাতিভেদের কড়াকড়ি না থাকলেও সেন রাজত্বে ব্রাত্মণ্যধর্মের পুনঃপ্রতিষ্ঠাকালে নতুন করে জাতিবিন্যাসের প্রয়ােজন অনুভূত হয়। কিন্তু পাল রাজত্বের সময় সব একাকার হয়ে গিয়ে বহু সংকর জাতির সৃষ্টি হয়। বৃহদ্ধর্ম’ নামের উপপুরাণে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ব্রাক্ষ্মণ ছাড়া বাংলার আর সব জাতিই সংকর জাতি। ব্রহ়নবৈবর্তপুরাণেও এই সংকর জাতির ধারণাকে সমর্থন করা হয়েছে। কোথাও কোনাে জাতি অনুলােম বিবাহের ফসল, কোথাও বা তারা প্রতিলােম বিবাহের ফসল। কিন্তু যেভাবেই হােক-না-কেন তিনটি সংকর বিভাগ মিলিয়ে নাপিত, মােদক, রজক, কর্মকার, কংসবণিক, তেলি—এরকম ৩১টি সংকর জাতির কথা জানা যায়।

নৃতাত্ত্বিকরা প্রাচীন বাংলার জনসমষ্টির যে পরিমাপ করেছেন তা থেকে মনে হতে পারে যে, এই জনসমষ্টির কেউই বিস্তৃত মাথাযুক্ত ছিল না। এরই মধ্যে কায়স্থদের শিরসূচক সংখ্যা এবং নাসিকাসূচক সংখ্যা ব্রাক্ষ্মণদের সঙ্গে প্রায় সমান ছিল। কিন্তু কায়স্থদের দেহদৈর্ঘ্য ব্রাহ্মণদের চেয়ে কম এবং সদগােপদের শিরসূচক সংখ্যা ব্রাহ্মণ ও কায়স্থদের সঙ্গে প্রায় সমান ছিল। তবে সদগােপদের নাক বেশি প্রসারিত ও দেহের দৈর্ঘ্য ব্রাহ্মণদের চেয়ে অনেক কম ছিল। গােয়ালা, কৈবর্ত ও পপাদদের শিরসূচক সংখ্যা অনেক কম থাকলেও নাক বেশি প্রসারিত ছিল। দেহদৈর্ঘ্য গােয়ালা অপেক্ষা কৈবর্তদের কম ছিল এবং তার চেয়েও কম ছিল। পপাদদের। দেহদৈর্ঘ্যের অনুপাতে রাজবংশীদের নাক কৈবর্তদের চেয়ে অনেক ছােটো। রাজবংশীদের মধ্যে যারা ক্ষত্রিয় (জলপাইগুড়ি) তাদের মধ্যে মঙ্গোলীয় চোখের খাঁজ (epicanthic fold) লক্ষ করা যায়। অন্য রাজবংশীদের মধ্যে আবার তা দেখা যায় না। কিছু হেরফের সত্ত্বেও বাংলায় কয়েকটি বিশেষ জাতির মধ্যে এক নৃতাত্ত্বিক ঐক্য লক্ষ করা যায়। এগুলি হল-

  • ব্রাহ্মণ, বৈদ্য, কায়স্থ এবং সদগােপ, 

  • গােয়ালা, কৈবর্ত ও পােদ, 

  • সাঁওতাল, মুন্ডা, ওঁরাও, মালপাহাড়িয়া ইত্যাদি উপজাতিসমূহ। 

কালের প্রবাহে বাংলার জনজীবনে এই মিশ্রণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিরামহীন পারস্পরিক সংমিশ্রণের মাধ্যমেই আজকের এই বাঙালি জাতি গড়ে উঠেছে।

“কিন্তু দেখছি হাজার বছরের নিষ্ঠুর মুষ্টি অতটুকু শিশুর মনকেও চেপে ধরেছে, একেবারে পাঁচ আঙুলের দাগ বসিয়ে দিয়েছে রে।” – বক্তা এই মন্তব্যের মধ্যে দিয়ে কী বলতে চেয়েছেন?

“পৃথিবীতে জন্মেছি পৃথিবীকে সেটা খুব কষেবুঝিয়ে দিয়ে তবে ছাড়ি।” -বক্তার এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“এমন জবাব যদি আর-একটা শুনতে পাই তা হলে তােদের বুকে করে পাগলের মতাে নাচব…”— এ কথা বলার মধ্যে দিয়ে বক্তা কী বােঝাতে চেয়েছেন?

“তাকে বাঁধছি মনে করে যতগুলাে পাক দিয়েছি সব পাক কেবল নিজের চার দিকেই জড়িয়েছি।”— মন্তব্যটির তাৎপর্য আলােচনা করাে।

“তুমি যে আমার সঙ্গে লড়াই করবে— সেই লড়াই আমার গুরুর অভ্যর্থনা।”—বক্তা এই কথার মধ্যে দিয়ে কী বােঝাতে চেয়েছেন?

‘গুরু’ নাটকে ‘গুরু’-র ভূমিকাটি বিশ্লেষণ করাে।

একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কীভাবে ‘অচলায়তন’ হয়ে ওঠে?

‘পাথরগুলাে সব পাগল হয়ে যাবে…’ —পাথরগুলাে পাগল হয়ে যাবে কেন?

‘গুরু’ নাটকে পঞ্চক চরিত্রটি আলােচনা করাে।

অচলায়তনের প্রাচীর ভেঙে পড়লে ছাত্রদের মধ্যে এর কী প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল?

“অচলায়তনে তাঁকে কোথাও ধরবে না” -কাকে কেন অচলায়তনের কোথাও ধরবে না?

অচলায়তনের বালক সম্প্রদায়ের কী বৈশিষ্ট্য চোখে পড়ে?

“এই তাে আমার গুরুর বেশ” -গুরুর কোন বেশের কথা বলেছে?

“শিলা জলে ভাসে”—কে, কোন্ প্রসঙ্গে কেন এ কথা বলেছেন?

“ভুল করেছিলুম জেনেও সে ভুল ভাঙতে পারিনি।” কে কাকে কোন্ ভুলের কথা বলেছে? ভুল ভাঙেনি কেন?

“ওরা ওদের দেবতাকে কাঁদাচ্ছে” -কারা কেন তাদের দেবতাকে কাদাচ্ছে?

পঞ্চক শূনকদের কাছ থেকে কোন্ গানের মন্ত্র পেয়েছে? অচলায়তনের মন্ত্রের সঙ্গে তার পার্থক্য কোথায়?

দাদাঠাকুর পঞ্চককে তার দলে নিতে চাননি কেন আলােচনা করাে।

“একটু উৎপাত হলে যে বাঁচি”—কে বলেছে? কোন উৎপাত? সে উৎপাত চায় কেন?

“আমাদের রাজার বিজয়রথ তার উপর দিয়ে চলবে” -প্রসঙ্গটির ব্যাখ্যা দাও।

যূনকরা চাষ করে কেন? তাদের গানে এই চাষের আনন্দ কীভাবে ফুটে উঠেছে?

“ভাই তােরা সব কাজই করতে পাস” -কে, কাকে, কেন এ প্রশ্ন করেছে?

“ঐ আমাদের দুর্লক্ষণ”—কার সম্পর্কে কেন এমন কথা বলা হয়েছে?

“প্রাণকে প্রাণ দিয়ে জাগিয়ে দিয়ে যাও” -কে, কার উদ্দেশ্যে এই প্রার্থনা করেছে? কেন এই প্রার্থনা করেছে?

“সে কি গর্ভের মধ্যেও কাজ করে?” -কে, কোন প্রসঙ্গে বলেছেন? গর্ভের মধ্যে কী কাজ করে? তার কী প্রমাণ মেলে?

“ওঁকে অচলায়তনের ভূতে পেয়েছে” -কার সম্বন্ধে একথা কে বলেছে? অচলায়তনের ভূত কী? কীভাবে তাকে ভূতে ধরেছে?

মহাপঞ্চকের সঙ্গে আচার্য অদীনপুণ্যের বিরােধ বাধল কেন? কে, কোথায় অদীনপুণ্যের নির্বাসন দিলেন?

“শুনেছি অচলায়তনে কারা সব লড়াই করতে এসেছে।” -শিক্ষায়তন কীভাবে অচলায়তনে পরিণত হয়েছিল? সেখানে কারা লড়াই করতে এসেছিল এবং কেন?