উদ্দিষ্ট ব্যক্তি: মহাশ্বেতা দেবীর ‘ভাত’ ছােটোগল্প থেকে নেওয়া আলােচ্য উক্তিটিতে উচ্ছব নাইয়ার দেহে ক্ষমতার অভাবের কথা বলা হয়েছে।
ক্ষমতা না থাকার কারণ : পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন এলাকায় মাতলা নদীর তীরবর্তী কোনাে এক অঞ্চলে স্ত্রী এবং ছেলেমেয়েদের নিয়ে ভরা সংসার ছিল উচ্ছবের। কিন্তু একদিন শীতের রাতে সেখানে প্রবল ঝড়-বৃষ্টি শুরু হয়। মাতাল মাতলার জল ভাসিয়ে নিয়ে যায় উচ্ছবের ঘরবাড়ি এবং স্ত্রী-সন্তানদের। ঘটনার আকস্মিকতায় শােকে পাগল হয়ে পরদিন সকাল থেকে উদ্গ্রীব হয়ে উচ্ছব খুঁজতে থাকে তার হারিয়ে যাওয়া বউ এবং ছেলেমেয়েকে। নিজের পরিবারকে হয়রান হয়ে খোঁজার জন্য লঙ্গরখানা থেকে দেওয়া খিচুড়িও তার আর খাওয়া হয় না। তারপর যেদিন সে একটু স্বাভাবিক হয়, সেদিন থেকে খাবার দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। এরপর কিছুদিন সরকার-প্রদত্ত কাঁচা চাল জল দিয়ে চিবিয়ে খেলেও ভাতের অভাবে উচ্ছবের শরীর ক্লান্ত, দুর্বল হয়ে পড়েছিল। এর ওপর স্ত্রী-সন্তানদের হারিয়ে মানসিকভাবে সে এতটাই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল যে, তার শারীরিক সক্ষমতা অনেকটা হ্রাস পেয়েছিল।
কি হয়েছে বাবু?- কে এই প্রশ্নটি করেছিল? প্রসঙ্গ উল্লেখ করাে।
মারতে মারতে উচ্ছবকে ওরা থানায় নিয়ে যায়।- কারা, কেন উচ্ছবকে মারতে মারতে থানায় নিয়ে যায়?
বাদার ভাত খেলে তবে তাে সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।—বাদা কাকে বলে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এই রকম মনে হওয়ার কারণ কী?
আসল বাদাটার খোজ করা হয় না আর উচ্ছবের।—উচ্ছবের পরিচয় দাও। তার পক্ষে আসল বাদাটার খোঁজ করা হয়ে ওঠেনি কেন?
ঝড়জল-বন্যার রাতের আকস্মিক আঘাত উচ্ছবের মনােজগতে কী কী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছিল, তা ভাত ছােটোগল্প অবলম্বনে লেখাে।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে যে হােমযজ্ঞ হয়েছিল, তার বর্ণনা দাও।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে বুড়ােকর্তার মৃত্যুর পর বড়াে বাড়িতে কী কী ঘটনা ঘটেছিল?
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্প অবলম্বনে বুড়ােকর্তার চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্প অবলম্বন করে বড়ােপিসিমার চরিত্র আলােচনা করাে।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে উচ্ছবের গ্রামের মানুষদের পরিচয় দাও।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছােটোগল্পে ভাত-এর প্রসঙ্গ কীভাবে বারবার ফিরে ফিরে এসেছে, তা আলােচনা করাে।
মহাশ্বেতা দেবীর ভাত ছছাটোগল্পের বড়াে বাড়ির বড়াে পিসিমাকে আমরা কীভাবে কর্তৃত্ব করতে দেখি?
Leave a comment