ইউরাল পর্বতমালার মধ্য-দক্ষিণ অংশ থেকে মঙ্গোলিয়ার উত্তর-পশ্চিমে সায়ান পার্বত্য এলাকা পর্যন্ত ইউরাল- কুজনেৎস যুগ্ম শিল্পাঞ্চল বিস্তৃত।


অগাস্ট লােশ-এর সর্বাধিক মুনাফা তত্বের মূল কথা হল শিল্পটি সেখানেই গড়ে উঠবে যেখানে মুনাফা সর্বাধিক হবে।


অগাস্ট লােশ তার তত্ত্বের অনুমানসমূহে একচেটিয়া প্রতিযােগিতার বাজারের কথা উল্লেখ করেছেন।


একক (Unit) প্রতি উৎপাদনের জন্য গড় মজুরিকে মজুরিসূচক বলে।


উৎপাদিত পণ্যের একক ওজন প্রতি মজুরি ও পরিবহণযােগ্য উৎপাদিত পণ্য ও কাঁচামালের সম্মিলিত ওজনের অনুপাতকে শ্রমগুণক বলে।


শ্রমিকের নূন্যতম মজুরি-ব্যয় ও মােট পরিবহণ ব্যয় নির্দেশক কাল্পনিক রেখা হল ক্রিটিক্যাল আইসােডাপেন।


আইসােটিম কথার অর্থ হল সমপরিবহণ ব্যয় রেখা।


ওজন হ্রাসশীল কাঁচামাল ব্যবহারকারী শিল্পসমূহ কাঁচামালের প্রাপ্তিস্থানের নিকট গড়ে ওঠে।


কাঁচামালের ‘আইসােটিম এবং উৎপাদিত পণ্যের আইসােটিম যেখানে পরস্পর ছেদ করে, সেই ছেদ বিন্দুগুলিকে যুক্ত করে যে ডিম্বাকৃতি রেখা কল্পনা করা হয় তাকে আইসােডাপেন বলে।


ওয়েবারের মতানুসারে যে জায়গায় আইসােডাপেনের মান সবচেয়ে কম সেই জায়গাটি শিল্প গড়ে তােলার পক্ষে আদর্শ।


আলফ্রেড ওয়েবার আইসােডাপেনের ধারণা দিয়েছেন।


কানাডার উত্তরে অবস্থিত পৃথিবীর সবচেয়ে বড়াে তৈগা বা সরলবর্গীয় বনভূমি কাগজ শিল্পের বিকাশে সাহায্য করেছে।


মহারাষ্ট্রের ট্রম্বেতে ভারতের প্রথম পেট্রো রাসায়নিক কারখানাটি অবস্থিত।


যে পাটজাত দ্রব্য ভূমিক্ষয় বা মৃত্তিকাক্ষয় রােধের কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে Geotextile বলে।


জিওটেক’ ধরনের পাট ভূমিক্ষয় বা মৃত্তিকাক্ষয় নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।


চার্লস গুডইয়ার হলেন ভালকানাইজেশন পদ্ধতির আবিষ্কর্তা।


কাঁচামালের স্বল্পতা হল ভারতের পাট শিল্পের উন্নতির পথে অন্যতম প্রধান অন্তরায়।


ভারতের পাট শিল্পের সমস্যার সমাধান পাটজাত পণ্যের প্রদর্শনী, মেলা ও বিক্রির আয়ােজন করার ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে।


শিল্পাঞ্চল বলতে কোনাে ভৌগােলিক এলাকায় একদেশিতার কারণে গড়ে ওঠা সহযােগী ও প্রতিদ্বন্দ্বী শিল্পগুলির একত্রিত সমাবেশকে বােঝায়।


খাদ্য উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান দ্বিতীয়।


ভারতের দুটি দুগ্ধপ্রক্রিয়াকরণ সমবায়ের নাম হল- (i) আমুল ও (ii) সরস।


ভারতের আর্দ্র জলবায়ুতে সুতাে ছিড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকার ফলে রেডিমেড পােশাক শিল্প উন্নতি লাভ করেছে।


কার্পাস-বয়ন শিল্পের জন্য আর্দ্র প্রকৃতির জলবায়ু আদর্শ।


পৃথিবীতে প্যাপিরাস গাছের পাতা লেখার কাজে ব্যবহৃত হয়।


রবার গাছের তরল জৈবসকে ল্যাটেক্স বলা হয়।


ভারতের ভূপালের হােসেঙ্গাবাদে টাকা ছাপানাের কাগজ উৎপাদিত হয়।


1851 সালে ভারতে কার্পাস-বয়ন শিল্পের প্রকৃত সূচনা হয়েছিল।


তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে ভারতের প্রধান কেন্দ্র হল বেঙ্গালুরু।


সাংহাইকে চিনের ম্যাঞ্চেস্টার বলা হয়।


ইভানােভাকে রাশিয়ার ম্যাঞ্চেস্টার বলা হয়।


ওসাকা শহরকে জাপানের ম্যাঞ্চেস্টার বলা হয়।


কার্পাস-বয়ন শিল্পের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইংল্যান্ড বিখ্যাত।


পূর্ব ভারতের একটি বন্দরকেন্দ্রিক পেট্রো রাসায়নিক শিল্পকেন্দ্র হল হলদিয়া।


ভারতের প্রথম বৃহদায়তন ইস্পাত কারখানাটি তামিলনাড়ুর আর্কট জেলার পাের্টোলােভাতে অবস্থিত।


পেট্রোলিয়াম হল পেট্রোরসায়ন শিল্পের প্রধান কাঁচামাল।


কানপুরকে উত্তর ভারতের ম্যাস্টোর বলা হয়।


কার্পাস বস্ত্র উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে প্রথম স্থানাধিকারী।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের উইলমিংটন হল একটি প্রধান পেট্রোরসায়ন কেন্দ্র।


আবিটিবি বােওয়াটার ইনক হল পৃথিবীর বৃহত্তম নিউজপ্রিন্ট কারখানা।


ভারতের বৃহত্তম মােটরগাড়ি নির্মাণ কোম্পানি হল মারুতি উদ্যোগ লিমিটেড।


টিভিএস মােটর কোম্পানি (তামিলনাড়ুর হােসুর) ভারতের একটি স্কুটার নির্মাণ শিল্পকেন্দ্র।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম মােটরগাড়ি নির্মাণ সংস্থাটির নাম হল জেনারেল মােটরস কর্পোরশেন।


ভারতের ওডিশায় দৈতারি ইস্পাত কারখানা অবস্থিত।


ভারতের ভিলাই লৌহ-ইস্পাত কারখানাটি পূর্বতন সােভিয়েত ইউনিয়নের কারিগরি সহায়তায় গড়ে উঠেছে।


ব্রাহ্মণী নদীর তীরে রাউরকেলা ইস্পাত শিল্পকেন্দ্রটি গড়ে উঠেছে।


বার্নপুর-কুলটি লৌহ-ইস্পাত শিল্পকেন্দ্রটি দামােদর নদীর তীরে অবস্থিত।


জামসেদপুরকে ভারতের ইস্পাত নগরী বলা হয়।


ছত্তিশগড়ে অবস্থিত ভারতের অন্যতম লৌহখনির নাম বায়লাডিলা।


অবিভক্ত অন্প্রপ্রদেশের কোট্টাগুডেমে ভারতের প্রথম স্পঞ্জ লােহার কারখানাটি স্থাপন করা হয়েছিল।


ছত্তিশগড়ের ভিলাইতে লৌহ-ইস্পাত কেন্দ্রটি স্থাপিত হয়েছে।


ভারতের একমাত্র উপকূলীয় ইস্পাত শিল্পকেন্দ্রের নাম বিশাখাপত্তনম।


ভারতের গ্যাসভিত্তিক স্পঞ্জ লােহার কারখানাটি গুজরাতের হাজিরা-তে অবস্থিত।


বৃহদায়তন শিল্পে উৎপাদিত দ্রব্যেকে যেসব ক্ষুদ্রায়তন শিল্প তাদের শিল্পের কাঁচামালরূপে ব্যবহার করে তাদের অনুসারী শিল্প বা ডাউনস্ট্রিম ইন্ডাস্ট্রি বলে।


কাগজ শিল্পে ব্যবহৃত দুটি রাসায়নিক কাঁচামাল হল কস্টিক সােডা, অ্যালুমিনিয়াম সালফেট।


বয়ন শিল্প, ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প, খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ শিল্প ইত্যাদি হল বস্তুগত সম্পদ নির্ভর শিল্পের উদাহরণ।


লৌহ ইস্পাত শিল্পের কাঁচামালগুলি হল আকরিক লােহা, স্পঞ্জ লােহা, কোক কয়লা, ডলােমাইট ইত্যাদি।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ডুলুথ শহরে পরিবহণের দোলক নীতির প্রভাবে পরবর্তী পর্যায়ে ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র গড়ে উঠেছে।


জাপানের সাকাই ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগাে শহরে ছাঁট লােহা-নির্ভর বাজারের অবস্থান লক্ষ করা যায়।


এশিয়ার বৃহত্তম ইস্পাত কেন্দ্রের নাম জাপানের ইয়া-ওয়াটা।


Tata Steel সুবর্ণরেখা ও খরকাই নদীর সংগমস্থলে গড়ে উঠেছে।


জার্মানির কুপস ও ডেমাগ কোম্পানির সহায়তায় রাউরকেলা ইস্পাত কারখানা স্থাপিত হয়েছিল।


জাপানের দুটি মােটরগাড়ি কারখানা হল টয়ােটা ও সুজুকি।


ভারতের দুটি মােটরগাড়ি নির্মাণ সংস্থা হল (i) টাটা মােটরস্ লিমিটেড ও (ii) হিন্দুস্থান মােটরস্ লিমিটেড।


পেট্রোরসায়ন শিল্পের ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরনের অনুসারী ও সাহায্যকারী শিল্প বৃহৎ আকারে বিকাশ লাভ করে বলে, পেট্রো রসায়ন শিল্পকে “শিল্পদানব” বলা হয়।


যেসকল শিল্পের বস্তুসূচক বা পণ্যসূচক 1 হয়, তাদের অস্থানু শিল্প বলে।


বৈচিত্র্য, পরিমাণ ও ব্যাবহারিক দিক থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পেট্রোরসায়ন শিল্পের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের শিল্প বিকাশ লাভ করায় পেট্রোরসায়ন শিল্পকে “সূর্যোদয়ের শিল্প” বলা হয়।


বর্তমানে ভারতে পেট্রো রসায়ন শিল্পকে ‘উদীয়মান শিল্প বলে।


দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রেডিমেড পােশাক উৎপাদক দেশ হল ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড ইত্যাদি।


কাঁচামালের ওজন ও উৎপাদিত পণ্যের ওজনের অনুপাতকে বস্তুসূচক (Material Index) বলে।


পেট্রো-রসায়ন শিল্পাঞ্চলে বহু শিল্পকেন্দ্র গড়ে ওঠে বলে এই শিল্পকে গুচ্ছ শিল্প বলা হয়।


পেট্রোরসায়ন শিল্পে উৎপাদিত রাসায়নিক দ্রব্যগুলি হল বেঞ্জিন, ইথিলিন, প্রােপিলিন, কার্বন ব্ল্যাক ইত্যাদি।


যে ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে বৃহদায়তন ও ভারী অথচ জটিল যন্ত্রপাতি তৈরি হয় তাকে ভারী ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প বলে।


যে প্রযুক্তিগত কৌশলের সাহায্যে ছােটো ছােটো অথচ জটিল, সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ তৈরি হয় তাকে হালকা ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প বলে।


রবার গাছের রস ছাড়া কেবল মাত্র রাসায়নিক পদ্ধতিতে যে রবার প্রস্তুত করা হয় তাকে বুনা (Buna) রবার বলে।


মালয়েশিয়ায় প্রথম আবাদি রবারের চাষ শুরু হয়।


আমাজনের অরণ্য থেকে রবার সংগ্রহকারীরা সেরিংগুয়েরাে নামে পরিচিত।


কৃত্রিম রবারে প্রধান কাঁচামালগুলি কয়লা, খনিজ তেল এবং অ্যালকোহল বা সুরাসার ইত্যাদি।


বিলাসপুর জেলার মৈকাল পাহাড়ে বক্সাইট পাওয়া যায়।


ভারতের মুম্বাইতে (টেক্সটাইল রিসার্চ অ্যাসােসিয়েশন) বস্ত্রবয়ন শিল্পের গবেষণাগার স্থাপিত হয়েছে।


কানাডা কাগজ শিল্পের জন্য বিখ্যাত।


কানাডার অন্টারিও কুইবেক অঞ্চলে কাগজ শিল্পকেন্দ্র স্থাপিত হয়।


ভারতে কাগজ উৎপাদনে মহারাষ্ট্র প্রথম স্থান অধিকার করে।


প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষভাবে প্রকৃতি থেকে যেসব দ্রব্য সংগ্রহ করা হয় সেইসব দ্রব্যগুলিকে প্রাথমিক উৎপাদন বলে।


প্রাকৃতিক উৎপাদন থেকে প্রাপ্ত দ্রব্যগুলিকে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে রূপান্তরীকরণ করে ব্যবহারের উপযােগী করা হয় বা উপযােগিতা বাড়ানাে হয়, সেই প্রক্রিয়াকে শিল্প বলে।


প্রাথমিক কার্যাবলি থেকে প্রাপ্ত কাঁচামালকে রূপান্তরের মাধ্যমে শিল্প গড়ে ওঠে বলে একে দ্বিতীয় পর্যায়ের কার্যাবলি বলে।


পণ্যসামগ্রির যে পরিবহণ ব্যয় তাকে ফ্রেট কস্ট বলে।


যেসব কাঁচামালকে শিল্পজাত দ্রব্যে পরিণত করলে ওজন কমে যায় তাদের অবিশুদ্ধ বা অশুদ্ধ বা ওজন হ্রাসমান কাঁচামাল বলে।


যেসব কাঁচামাল শিল্পজাত পণ্যে রূপান্তরিত হলেও তাদের ওজন কমে না, সেগুলিকে বিশুদ্ধ কাঁচামাল বলে।


একটি বিশুদ্ধ কঁচামালভিত্তিক শিল্পের উদাহরণ হল কার্পাস-বয়ন শিল্প।


SAIL (Steel Authority of India Limited) হল একটি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা যা ভারতে সরকারি উদ্যোগে গড়ে তােলা লৌহ ইস্পাত কারখানাগুলির পরিচালনা করে।


SAIL-এর সদর দপ্তর কলকাতায় অবস্থিত।


শীতপ্রধান অঞ্চলে সাধারণত পশম শিল্পের সর্বাধিক উন্নতি লাভের সম্ভাবনা থাকে।


(i) কাঁচামাল, (ii) শক্তিসম্পদ ও (iii) শিল্পজাত পণ্যের বাজার (বিক্রয়কেন্দ্র) বা চাহিদা শিল্প স্থাপনে সর্বাধিক প্রভাব বিস্তার করে।


ভূমিরূপের বন্ধুরতা ও পরিবহণের বিভিন্নতার কারণে যাত্রাপথের কোথাও কোথাও বাধ্যতামূলকভাবে বিরতি নিতে হয়। ওই স্থানগুলিকে ব্রেক অফ বাল্ক পয়েন্ট বলে।


যেসব কাঁচামাল পৃথিবীর সব জায়গায় পাওয়া যায়। সেগুলিকে সর্বত্রলভ্য কাঁচামাল বলে।


যেসব কাঁচামাল বিশেষ বিশেষ জায়গায় কেন্দ্রীভূত অবস্থায় পাওয়া যায় তাদের কেন্দ্রীভূত বা সীমাবদ্ধ কাঁচামাল বলে।


পর্যটনশিল্পকে উৎসাহিত করার জন্য প্রাচীন নির্মাণগুলিকে (যেমন—স্থাপত্য, সৌধ ইত্যাদি) সংরক্ষণের মধ্যে দিয়ে যে শিল্প গড়ে ওঠে তাকে হেরিটেজ শিল্প বলে।


যে স্থানে কাঁচামাল, শ্রমিক ও পরিবহণজনিত ব্যয় সর্বাপেক্ষা কম, সেই স্থানটিকে ওয়েবার ন্যূনতম ব্যয়সূচক স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।


শিল্প স্থাপনের ক্ষেত্রে চাহিদা শঙ্কুর ধারণা দিয়েছেন অগাস্ট লােশ।


আলফ্রেড ওয়েবার জার্মান অর্থনীতিবিদ ছিলেন।


ওয়েবার তার ন্যূনতম ব্যয় তত্ত্বের অনুমানে বলেছেন পরিবহণ ব্যয় পণ্যের ওজন ও পণ্য স্থানান্তরের দূরত্বের ওপর নির্ভরশীল।


শিল্পের একত্র সমাবেশের ফলে উৎপাদন ব্যয় অনেকটা হ্রাস পায়।


ওয়েবার তাঁর তত্ত্বে পূর্ণাঙ্গ প্রতিযােগিতার বাজারের কথা উল্লেখ করেছেন।


জার্মানির রাইন ও রুর নদীর সংযােগস্থলে রুর শিল্পাঞ্চলটি অবস্থিত।


পূর্ব ভারতের অন্যতম বৃহত্তম শিল্পাঞ্চল হল হুগলি শিল্পাঞ্চল।


টোকিও ইয়াকোহামা বা কেইহিন শিল্পাঞ্চলের প্রধান প্রধান শিল্পগুলির নাম কার্পাস-বয়ন, লৌহ ইস্পাত, জাহাজ নির্মাণ, রাসায়নিক, ক্ষুদ্র ও ভারী ইঞ্জিনিয়ারিং প্রভৃতি।


শিল্পের আয়তন অনুসারে প্লাইউড শিল্প, খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ শিল্প মাঝারি শিল্পের অন্তর্ভুক্ত।


Mineral Water খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ শিল্পের অন্তর্গত।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বােস্টন, শিকাগাে, কানসাস সিটি, বাফেলাে এবং হ্যালিফ্যাক্স-এ খাদ্যপ্রক্রিয়াকরণ শিল্প বিকাশ লাভ করেছে।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম কার্পাস বয়ন কলটি 1790 সালে নিউ ইংল্যান্ড অঞলে রেড আইল্যান্ড রাজ্যে স্থাপিত হয়েছিল।


ভারতের একক বৃহত্তম শিল্প হল কার্পাস-বয়ন শিল্প।


কোনাে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় একই ধরনের শিল্প ঘনসন্নিবিষ্টভাবে গড়ে উঠলে, তাকে ওই শিল্পের একদেশীভবন বলে।


পরিবহণের দোলক নীতিকে কাজে লাগিয়ে কয়লাখনি ও লৌহ-আকরিক খনি অঞ্চলের মধ্যে সমন্বয় করে লৌহ ইস্পাত কারখানা গড়ে তােলা হয়েছে।


পাটজাত দ্রব্যের উৎকর্ষতা বাড়ানাের জন্য এবং উন্নতমানের পাটচাষের ব্যবস্থা করার জন্য পাট উন্নয়ন পরিষদ গঠন করা হয়।


পেট্রোরসায়ন শিল্পের মাধ্যমে কৃত্রিম তন্তু, পলিমার, ইলাস্টোমার, সারফ্যাকট্যান্ট, পারফরম্যান্স প্লাস্টিক ইত্যাদি দ্রব্য উৎপাদিত হয়।


ভারতে নির্মিত মােটরগাড়িগুলিকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- (i) বাণিজ্য যান, (ii) যাত্রী বহনকারী যান, (iii) দ্বিচক্র ও তিনচক্র যান, (iv) প্রতিরক্ষা যান।


দুটি বনজভিত্তিক শিল্প হল- (i) কাগজ ও (ii) প্লাইউড শিল্প।


ভারতের দুটি গুরুত্বপূর্ণ পেট্রো-রসায়নিক শিল্পকেন্দ্রের নাম হল- (i) ভাদোদরা ও (ii) জামনগর।


ভারতে সর্বপ্রথম 1969 সালে মধ্যপ্রদেশের জবলপুরে প্রতিরক্ষা যান নির্মিত হয়।


আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েট ‘বিশ্বের মোটরগাড়ি নির্মাণের শহর’ বলে পরিচিতি।


বন্দর নির্ভর অধাতব শিল্প হল পেট্রো রসায়ন শিল্প।

Geography সব প্রশ্ন উত্তর (দ্বাদশ শ্রেণীর)