দাঁত হলো মেরুদন্ডী প্রাণীদের মুখের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি অঙ্গ। খাদ্য কর্তন এবং চর্বোন দাঁতের প্রধান কাজ। এই দাঁতের ও রয়েছে প্রকারভেদ। আজকের এই পর্বে আমরা জানবো দাঁত কত প্রকার ও কি কি – মানুষের দাঁত কত প্রকার। আপনি যদি দাঁত সম্পর্কে জানতে চান বা মানুষের দাঁত কত প্রকার জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক দাঁত কত প্রকার ও কি কি – মানুষের দাঁত কত প্রকার।

আপনি যদি আপনার দাঁত সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিতে চান এবং এই দাঁতের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন দাঁত কত প্রকার ও কি কি। তাহলে চলুন এই পর্বের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক দাঁত কত প্রকার ও কি কি – মানুষের দাঁত কত প্রকার।

দাঁত কত প্রকার ও কি কি

আপনি যদি দাঁত কত প্রকার ও কি কি জানতে চান তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন দাঁত কত প্রকার ও কি কি। দাঁত খাদ্য কণাকে কেটে ছোট ছোট টুকরো করে হজমের উপযোগী করতে সাহায্য করে। আর এই দাঁত একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মুখে ৫ ধরনের হয়ে থাকে। সেগুলো হলঃ

    • কর্তন দাঁতঃ কর্তন দাঁত সাধারণত খাদ্যবস্তুকে কাটতে সাহায্য করে। এবং ছোট ছোট খণ্ডে বিভক্ত করে গিলতে এবং হজমে সাহায্য করে। এটি মানুষের মুখের সর্বশেষ অর্থাৎ মাড়িতে অবস্থান করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির মাড়িতে কর্তন দাঁতের সংখ্যা ৮ টি।
    • ছেদন দাঁতঃ ছেদন দাঁত মূলত খাদ্যবস্তুকে ছিঁড়তে সাহায্য করে। বিশেষ করে আমরা যখন মাংস কিংবা এজাতীয় ফাইবারযুক্ত কোন খাদ্যবস্তু ছিড়ে খায় তখন এই দাঁতের সাহায্যেই ছিড়ে থাকি। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখে ছেদন দাঁতের সংখ্যা ৪ টি।
    • অগ্রপেষন দাঁতঃ অগ্রপ্রেশন দাঁত মূলত খাদ্য কণাকে পেশার সৃষ্টি করার মাধ্যমে ভাঙতে এবং চর্বনে ব্যবহৃত হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখে অগ্রেশন দাঁতের সংখ্যা ৮টি।
    • পেষন দাতঃ পেষন দাত মূলত খাদ্যবস্তুকে পেষন এবং চরবনে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখে পেষন দাঁতের সংখ্যা ৮টি।
    • আক্কেল দাঁতঃ আক্কেল দাঁ ত মূলত মাড়ির পিছনের অংশে অবস্থান করে। একজন মানুষের ক্ষেত্রে একেক বয়সে আক্কেল দাঁত দেখা যায়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মুখে আক্কেল দাঁতের সংখ্যা ০-৪ টি হয়ে থাকে।

মানুষের দাঁত কত প্রকার

আপনি কি মানুষের দাঁত কত প্রকার জানতে চাচ্ছেন? আপনি যদি মানুষের দাঁত কত প্রকার জানতে চান তবে হ্যাঁ আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এর পরের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন মানবদেহের দাঁত কত প্রকার হয়ে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক মানব দেহের দাঁত কত প্রকার। দাত হল মেরুদন্ডী প্রাণীদের মুখের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি অঙ্গ। খাদ্য কর্তন এবং চর্বোন দাঁতের প্রধান কাজ।

এটি খাদ্য কণা কে কেটে ছোট ছোট টুকরো করে হজমের উপযোগী করে তোলে এবং গিলতে সাহায্য করে। দাঁত হলো দেহের সর্বোচ্চ কঠিনতম অঙ্গ। মানবদেহে ৫ ধরনের দাঁত রয়েছে। এবং এদের প্রত্যেকের খাদ্য চরবনে স্বতন্ত্র ভূমিকা রয়েছে।

মানুষের দাঁতের সংকেত

আপনি যদি মানুষের দাঁতের সংকেত জানতে চান তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। মানুষের মোট দাঁতের সংখ্যা যে সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাকে ডেন্টাল ফর্মুলা বা দন্ত সংকেত বলা হয়। মানুষের চোয়ালে সাধারণত ৪  প্রকারের দাঁত দেখা যায়। দন্ত সংকেত লেখার জন্য একটি সরলরেখার ওপর এবং নিচে বিভিন্ন ধরনের দাঁতের নামের  ইংরেজি প্রথম অক্ষরের সঙ্গে ওই ধরনের দাঁতের প্রতি চোয়ালের অর্ধেকাংশে কয়টি দাঁত রয়েছে তা হিসাব করা হয়।

এবং এর সাথে প্রতি চোয়ালে দাঁতের সংখ্যার কে দুই দ্বারা গুণ করে উভয় চোয়ালের মোট দাঁতের সংখ্যা যোগ করলে মোট দাঁতের সংখ্যা পাওয়া যাবে। উপরোক্ত নিয়ম অনুযায়ী মানুষের দাঁতের সংকেত হচ্ছে (I2C1P2M3)।

 

মানুষের উভয় চোয়ালে ১৬টি করে মোট ৩২ টি দাঁত থাকে। নিম্নে মানুষের দাঁতের সংখ্যা এবং দাঁতের নাম সহ উল্লেখ করা হলো-

 

    1. কর্তন দাত বা ইনসিসর(Incisor)= চোয়ালের ২ পাশে ২ টি করে মোট ৪ টি।

 

    1. ছেদন দাঁত বা ক্যানাইন(canine)= চোয়ালের ২ পাশে ১টি করে মোট ২ টি

 

    1. অগ্রপেষন বা প্রি মোলার(pre- molar)= চোয়ালের ২ পাশে ২টি করে মোট ৪ টি

 

    1. পেষন বা মোলার(molar)= চোয়ালের ২ পাশে ৩টি করে মোট ৬ টি

 

এখন সংক্ষেপে প্রত্যেক চোয়ালে দাঁতের সংখ্যাঃ

 

    • কর্তন দাত বা ইনসিসর(Incisor)=২*২=৪ টি

 

    • ছেদন দাঁত বা ক্যানাইন(canine)= ১*২=২ টি

 

    • অগ্রপেষন বা প্রি মোলার(pre- molar)= ২*২=৪ টি

 

    • পেষন বা মোলার(molar)=২*৩=৬  টি

 

প্রত্যেক চোয়ালে মোট দাঁতের সংখ্যা=(৪+২+৪+৬)=১৬ টি

 

দন্ত সংকেতঃ

(I2 C1 P2 M3)/(I2 C1 P2 M3)=((2+1+2+3)*2)/((2+1+2+3)*2)=(8*2)/(8*2)=16+16=32

শিশুদের দন্ত সংকেত:(I 2/2, C1/1,PM 0/0,M2/2

 

দাঁত পড়ার রীতিনীতি

দাঁত পড়ার রীতিনীতি সম্পর্কে জানতে এই পর্বটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এ পর্বের মাধ্যমে চলুন দাঁত পড়ার রীতিনীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। শিশুদের দুধ দাঁত কে প্রাইমারি টুথ বলা হয়। সাধারণত যখন একটি শিশুর বয়স ছয় পা দেয় তখন তার ওই দুধ দাঁত পড়ে নতুন দাঁত গজায় যা স্থায়ী দাঁত নামে পরিচিত। সাধারণত ছেলেদের তুলনায় মেয়ে শিশুদের দাঁত আগে পরে থাকে। আর এই দুধ দাগ করার প্রক্রিয়াটি ক্রমিক অনুযায়ী পড়ে থাকে যেমন জন্মের পর প্রথম যে অনুসারে উঠেছিল।

প্রাথমিকভাবে প্রথমে সামনের পার্টির নিচের দিকের দাঁত দুটি পড়ে, তারপর সামনের ওপরের পাটির দুটি দাঁত পড়ে, এরপর দুপাশের ধারালো দাঁত পড়ে, এবং ক্রমান্বয়ে মোলা্‌র, ক্যানাইন এবং সর্বশেষ দ্বিতীয় মোলার দাঁত পড়ে। এভাবেই ১২ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে সব দাঁত পড়ে গিয়ে আবার নতুন করে স্থায়ী দাঁত গজায়।

 

যদি কোন শিশুর সময়ের আগেই অর্থাৎ ছয় বছরের আগে দাঁত পড়ে যায় তবে সেটি দন্ত ক্ষয় বা কোন দুর্ঘটনার কারণে হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে শিশুরা দাঁত পড়া নিয়ে অনেক উত্তেজনায় ভোগেন আবার কখনো কখনো অনেক ভয় পেয়ে থাকেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে আগে দাঁতের জায়গায় স্থায়ী দাঁত ওঠার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা না পাওয়াই এদিকে ওদিকে দাঁত বেঁকে যেতে দেখা যাই।

শিশুদের নতুন দাঁত গজানোর সময় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার দিন যেমন-দুধ, দই এবং ছোট মা্‌ছ। বাচ্চাদের দুই বেলা ব্রাশ করার অভ্যাস তৈরি করুন এবং ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে শেখান। এ সময়ে দাঁতের সঙ্গে সঙ্গে দাঁতের মাড়ির যত্ন নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।

১৫ বছর বয়সে একজন মানুষের দাঁত কয়টি থাকে

১৫ বছর বয়সে একজন মানুষের দাঁত কয়টি থাকে জানেন? যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি জানতে পারবেন ১৫ বছর বয়সে একজন মানুষের দাঁত কয়টি থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ১৫ বছর বয়সে একজন মানুষের দাঁত কতটি থাকে। সাধারণত ১৫ বছর বয়সে একজন মানুষের চোয়ালে অন্তত 2৮ টি দাঁত থাকতে হবে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে ২৪ টি দাঁতও দেখা যায়।

সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থায়ী মোলার দাতটি উঠেনা। তবে এটি খুবই রেয়ার কন্ডিশন। অনেকের ক্ষেত্রে এই দ্বিতীয় মোলার দাঁত উঠতে ১৫ বছর লেগে যায়। ৩২ টি দাঁতের মধ্যে বাদবাকি ৪ টি দাঁত অর্থাৎ থার্ড মোলার দাঁত যেগুলো সাধারণত ১৭ বছরের পরে উঠে থাকে।

ভারতে দাঁত পড়লে কি করে

আমরা অনেকেই জানিনা ভারতের দাঁত পড়লে কি করে। এই বিষয়টা সম্পর্কে আমাদের সবারই প্রায় অজানা। আপনিও যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি আপনার জন্য। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক ভারতে দাঁত পড়লে কি করে। ভারতের সাধারণত বাচ্চার প্রথম দাঁত পড়া নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন গুজব। আমরাও অনেকে মেনে থাকি। এমনকি ছোটবেলায় আমরাও করতাম। এরমধ্যে কিছু-

 

    • বাচ্চার প্রথম দাঁত পড়লে সাধারণত দাঁতটি রোদে ফেলে রাখতে হবে। তাহলে
      খুব দ্রুত নতুন দাঁত উঠবে বলে ধারণা করা হয়।

 

    • ছাদ কিংবা ওপরের কোন জায়গা থেকে উঠে যাওয়া দাঁত অনেক দূরে ছুঁড়ে
      দিলে খুব তাড়াতাড়ি নতুন দাঁত গজাবে বলে ধারণা রয়েছে।

 

  • বাচ্চাদের প্রথম দাঁত পড়লে তা ইঁদুরের গর্তে ফেলে দিলে ইঁদুরের মতো
    ছোট ছোট এবং সুন্দর দাঁত পাওয়া যায়।

গজ দাঁত কেন হয় 

আমরা হয়তো এখনো জানিনা গজ দাঁত কেন হয়? গজ দাঁত কেন হয় জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গজ দাঁত কেন হয়। উপরের চোয়ালে দাঁতের পাশ দিয়ে অর্থাৎ ঠোঁটের দুপাশে বাড়তি যে দাঁত বেরোই বা দাঁতের শাখা দন্ত এটাকেই মূলত গজ দাঁত বলা হয়।দাঁত সমান না হয়ে আঁকাবাঁকা ধরনের হয়ে থাকলে তখন সেই দাঁতকে আমরা গজ দাঁত বা হাতির দাঁত বলে থাকি। এখন আমরা জানলাম গজ দাঁত কি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক গজ দাঁত কেন হয়।সাধারণত দাঁত এবং চোয়ালের আকার আয়তনের সামঞ্জস্যের কারণে দাঁতের আকার ভিন্ন হয়ে থাকে।

গজ দাঁত ঠিক করার উপায়

গজ দাঁত ঠিক করার উপায় জানতে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এই পর্বটি সম্পন্ন করলে আপনি গজ দাঁত ঠিক করার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। দাঁত আঁকাবাঁকা থাকাকে বিশেষ করে গজ দাঁত বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে এ গজ দাঁতগুলো ঠিক করার অনেক উপায় রয়েছে। বিভিন্ন কারণে মানুষের দাঁত আঁকাবাঁকা হতে পারে। গজ দাঁত হওয়ার মূল কারণ হলো অনেক সময় বাচ্চাদের দুধ দাঁত পড়ে যাওয়ার সময় কোন কোন দাঁত পড়ে যাওয়ার আগেই উঠে যায়।

 

সেই দাঁতের নিচে যে আরেকটি দাঁত থাকে সেটি মূলত তাদের শিকড় হারিয়ে ফেলে যার কারণে গজ দাঁত বা আঁকাবাঁকা দাঁত হয়ে থাকে। একবার দাঁত আগে বাকা হয়ে গেলে সেটি মূলত ঠিক করার কোন পদ্ধতি নেই যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনি সেই দাঁতটি তুলে ফেলবেন। তাই অবশ্যই আমাদের গোস দাঁত হওয়ার আগে প্রতিরোধ করতে হবে। তাই এই দাঁতের জন্য আমাদের ১0 থেকে ১২ বছর থেকে চিকিৎসা নেওয়া শুরু করতে হবে।

৩২ টা দাঁত থাকলে কি হয়

জানেন একজন মানুষের ৩২ টা দাঁত থাকলে কি হয়? যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের পর্বে জেনে নিন ৩২ টা দাঁত থাকলে কি হয়। আপনার যদি দাঁত ৩২ টি থেকে থাকে তবে নিঃসন্দেহে আপনি একজন সুস্থ ব্যক্তি। পূর্ণবয়স্ক যে মানুষের ৩২ টি দাঁত রয়েছে সেই মানুষটি ধনী বিখ্যাত এবং সহজেই সম্মানের হয়ে থাকে। কিন্তু আপনার দাঁতের সংখ্যা যদি ৩০ বা ৩০ এর কম হয় তাহলে আপনার জীবন বিভিন্ন সমস্যার মধ্য দিয়ে কেটে যাবে। এক কথায় বলা যায় একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ৩২ টি দাঁত না থাকলে তিনি নিঃসন্দেহে একজন অসুস্থ ব্যক্তি। যার ফলে তার ৩২ টি দাঁতেরও কম রয়েছে।

শিশুর দাঁত কয়টি

আপনি জানেন শিশুর দাঁত কয়টি থাকে। যদি না জেনে থাকেন তবে এই পর্বটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পর্বের মাধ্যমে চলুন জেনে নেওয়া যাক শিশুর দাঁত কয়টি। একজন শিশু যতদিন দুধের দাগ থাকে ততদিন পর্যন্ত মোট ২০ টি দাঁত থাকে। এক কথায় বলতে বলা যায় একজন শিশু যতদিন পর্যন্ত প্রাপ্তবয়স্ক না হবে ততদিন পর্যন্ত দুধের দাঁত অর্থাৎ ২০ টি দাঁত থাকবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন একজন শিশুর মোট কয়টি দাঁত থাকতে পারে বা রয়েছে।

শেষ কথা

উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই দাঁত কত প্রকার ও কি কি – মানুষের দাঁত কত প্রকার সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। আপনার যদি এই পর্বটি সম্পর্কে কোন মতামত থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পর্বটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।