তৃতীয় স্তরের ক্রিয়াকলাপ যখন উন্নত বুদ্ধি ও মেধাশক্তির ওপর নির্ভর করে আরও প্রসারিত হয়, তখন তাকে চতুর্থ স্তরের ক্রিয়াকলাপ বলে।


চতুর্থ স্তরের ক্রিয়াকলাপ নব্য কার্যাবলি নামে পরিচিত।


চতুর্থ স্তরের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের ক্ষেত্রটি সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনা বলে একে নব্য কার্যাবলি বলা হয়।


কোয়াটারনারি ক্রিয়াকলাপের আধিক্য পৃথিবীর উন্নত দেশগুলিতে লক্ষ করা যায়।


কোনাে বস্তু বা উপাদান ও ব্যক্তি সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট কথা, সংবাদ ও জ্ঞানকে তথ্য বলে।


কম্পিউটার ও টেলিযােগাযােগ ব্যবস্থার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ, সৃষ্টি, আদানপ্রদান ও ব্যবহারকে একসাথে তথ্যপ্রযুক্তি বলে।


চতুর্থ স্তরের ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে আধুনিক ও উন্নতমানের পরিসেবা পাওয়া যায়।


চতুর্থ স্তরের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপের প্রধান শ্রেণি দুটি হল—(i) তথ্যভিত্তিক ক্রিয়াকলাপ এবং (ii) গবেষণা ও উন্নয়নভিত্তিক ক্রিয়াকলাপ।


United Nations Conference on Trade and Development।


চতুর্থ স্তরের ক্রিয়াকলাপের সাথে যুক্ত কর্মীদের সাদা কলারের কর্মী বলা হয়।


উন্নত বুদ্ধি ও মেধাসম্পন্ন কর্মীরা চতুর্থ স্তরের ক্রিয়াকলাপের সাথে যুক্ত হয়।


চতুর্থ স্তরের অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপে পেশার প্রকৃতি অত্যধিক আধুনিক ও মর্যাদাসম্পন্ন।


কোয়াটারনারি ক্রিয়াকলাপের সাথে যুক্ত কর্মীদের পারিশ্রমিক বেশি হয় বলে আর্থিক অবস্থা স্বচ্ছল।


কোয়াটারনারি ক্রিয়াকলাপের উৎপত্তি বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে ঘটেছে।


কোয়াটারনারি ক্রিয়াকলাপের বিকাশ প্রথম ইউরােপ ও আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে ঘটে।


গবেষণার কাজে সরকারি বিনিয়ােগের পরিমাণ বেশি, এমন দুটি দেশের উদাহরণ হল ভারত ও ব্রাজিল।


কোনাে দেশে গবেষণা ও উন্নয়নখাতে বিনিয়োগের পরিমাণকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সূচক (measure of competitiveness) বলে।


গবেষণার কাজে প্রতিষ্ঠানগত বিনিয়ােগের পরিমাণ বেশি, এমন দুটি দেশের নাম হল জাপান ও আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র।

Geography সব প্রশ্ন উত্তর (দ্বাদশ শ্রেণীর)