গান্ধিজির মতে শিক্ষার চূড়ান্ত লক্ষ্য হল শিক্ষার্থীর অন্তর্নিহিত নৈতিক, মানসিক, আধ্যাত্মিক শক্তির বিকাশ ঘটানাে। গান্ধিজি শিক্ষার লক্ষ্য হিসেবে যেসব বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন, সেগুলি হল一
-
শিক্ষার্থীর মধ্যে আত্মবিশ্বাস, সংযম প্রভৃতি গুণের বিকাশ ঘটিয়ে সুচরিত্র গঠনে সহায়তা করা।
ওপরের বিষয়গুলির পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, গান্ধিজির মতে শিক্ষার লক্ষ্য হল আত্মসংযমের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠন করা, শিক্ষার্থীকে স্বনির্ভর করা এবং আধ্যাত্মিক চেতনাসম্পন্ন, মানুষ সৃষ্টি করা।
গান্ধিজি তাঁর শিক্ষা-পরিকল্পনা রচনা করেছিলেন তৎকালীন সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে। গান্ধিজির এই শিক্ষা-পরিকল্পনা বুনিয়াদি শিক্ষা পরিকল্পনা নামে পরিচিত। এই শিক্ষার নাম পরবর্তীকালে নঈ তালিম রাখা হয়। নঈ তালিম শিক্ষার চারটি স্তর হল一
Leave a comment