কোমল পানীয় হচ্ছে, পানির সাথে চিনির দ্রবণের মধ্যে উচ্চচাপে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস দ্রবীভূত থাকে।
কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂) গ্যাস পানিতে দ্রবীভূত হয়ে কার্বনিক এসিড (H₂CO₃) গঠন করে। এই কার্বনিক এসিড বিপাকীয় এনজাইমের ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে পরিপাকে সহায়তা করে বলে কোমল পানীয় পান করা হয়। 

আমরা যখন অধিক তেল চর্বিযুক্ত খাবার খাই তখন কোমল পানীয় পান করলে বেশ আরাম বোধ হয়। ঠান্ডা অবস্থায় পানীয়টি বেশ আরামদায়ক। কোমল পানীয়র বোতলের মুখ খুললে বুদবুদ আকারে যে গ্যাস বের হয় তা কার্বন-ডাই-অক্সাইড। বোতলের ভিতর থেকে বাহিরে চাপ কম থাকায় কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস উচ্চচাপ থেকে নিম্নচাপের দিকে বেরিয়ে আসে।