প্রতিনিয়ত বিজ্ঞানীগণ বিভিন্ন পদার্থ সম্পর্কে জানার জন্য গবেষণা করে আসছে। রাসায়নিক গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন পদার্থের আবিষ্কার তাদের ধর্ম, গুনাগুন, পরিমাণ জানা যায়। এসব রাসায়নিক গবেষণার কাজে জন্য নমুনার প্রয়োজন হয়। রাসায়নিক বিশ্লেষণে জৈব ও অজৈব পদার্থের নমুনা ব্যবহার করা হয়। এসব নমুনা ব্যবহার করে কোন পদার্থের মধ্যে বিদ্যমান মৌল সনাক্তকরণ, তাদের গুনাগুন বিশ্লেষণ, পরিমাণ নির্ণয় ও উপাদানগুলো পৃথক করা হয়।
জৈব ও অজৈব পদার্থের গুণগত ও পরিমাণগত বিশ্লেষণে বিভিন্ন নমুনা বিভিন্ন পরিমাণ ব্যবহার করে যে পরীক্ষা বা গবেষণা কার্য সম্পন্ন করা হয় তাকে অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতি বলে।
নমুনার পরিমাণের উপর ভিত্তি করে অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. ম্যাক্রো অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতি।
২. সেমি মাইক্রো অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতি।
৩. মাইক্রো অ্যানালিটিক্যাল পদ্ধতি।
এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে রসায়নের বিভিন্ন বিশ্লেষণমূলক গবেষণা সম্পন্ন করা হয়।
Leave a comment