ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস

শেক্সপিয়রের জীবনকথা সংক্ষেপে বিবৃত করে তাঁর নাট্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য নিরূপণ করো।


শেক্সপিয়রের নাট্য প্রতিভার পরিচয় দাও | শেক্সপিয়রের নাট্যরচনার শ্রেণিবিভাগ করো


শেক্সপিয়রের ঐতিহাসিক নাটকগুলির নাম উল্লেখ করে ঐতিহাসিক নাটক রচনায় তাঁর কৃতিত্বের বিচার করো।


শেক্সপিয়রের ট্র্যাজেডি নাটকগুলির নাম উল্লেখ করে ট্র্যাজেডি রচনায় তাঁর অনন্যতার পরিচয় দাও।


শেক্সপিয়ারের শ্রেষ্ঠ ট্র্যাজেডিগুলির সম্পর্কে আলোচনা করো | শেক্সপিয়ার-রচিত তিনটি ট্র্যাজেডি নাটকের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে এই শ্রেণির নাটক রচনায় শেক্সপিয়রের কৃতিত্বের মূল্যায়ন করো।


শেক্সপিয়রের কমেডি নাটকগুলির নাম উল্লেখ করে কমেডি নাটক রচনায় তাঁর কৃতিত্বের পরিচয় দাও।


বাংলা সাহিত্যে শেক্সপিয়রের প্রভাব আলোচনা করো | শেক্সপিয়রের দ্বারা বাংলা সাহিত্য কতভাবে প্রভাবিত হয়েছে সে সম্পর্কে সবিস্তারে আলোচনা করো।


শেক্সপিয়রের সনেট রচনার বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ করো। প্রসঙ্গক্রমে বাংলা কবিতায় তাঁর রচিত সনেটের প্রভাব নির্দেশ করো।


শেক্সপিয়র রচিত সর্বশেষ কমেডির নাম কী? এই নাটকের ‘মিরান্দা’ চরিত্রটি সম্বন্ধে আলোচনা করো।


‘দ্য মার্চেন্ট অব ভেনিস’ নাটকের ‘শাইলক’ চরিত্রটি সম্বন্ধে আলোচনা করো।


‘ওথেলো’ নাটকের নায়িকা ‘ডেসডিমোনা’ চরিত্রটি আলোচনা করো।


শেক্সপিয়রের কমেডি নাটকের বৈশিষ্ট্য কী | শেক্সপিয়রের কমেডি নাটকে নারীর স্থান আলোচনা করো


মিল্টনের জীবনকথা সংক্ষেপে বিবৃত করো।


মিল্টনের জীবন ও কাব্যবৈশিষ্ট্যের সংক্ষিপ্ত পরিচয় | কবি মিল্টনের শিল্পপ্রতিভা ও সাহিত্যের ইতিহাসে তাঁর গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা করো।


মিল্টনের ‘প্যারাডাইস লস্ট’ মহাকাব্য সম্পর্কে আলোচনা করো।


মিল্টনের সনেট জাতীয় কবিতা সম্পর্কে আলোচনা করো।


মিল্টনের ‘আরিওপাজিটীকা সুপ্রসিদ্ধ কেন | বাংলা সাহিত্যে মিল্টনের প্রভাব আলোচনা করো


ওয়ার্ডওয়ার্থের কাব্যের কোন কোন দিকের পরিচয় লক্ষণীয় আলোচনা করো | রোমান্টিক যুগের প্রতিনিধিরূপে ওয়ার্ডওয়ার্থের কবিকৃতির বৈশিষ্ট্য বিচার করো।


১৭৯৯ খ্রিস্টাব্দে ‘লিরিক্যাল ব্যালাড্স’ প্রকাশ থেকে ইংরেজি কবিতা নদীর মতো সামনের দিকে সোজা চলতে চলতে হঠাৎ বাঁক ফেরে রোমান্টিকতার দিকে। এই হঠাৎ বাঁক ফেরার লক্ষণ ও কারণগুলি বুঝিয়ে দাও।


ওয়ার্ডওয়ার্থের কাব্যে প্রকৃতি ও মানুষের স্থান সম্পর্কে আলোচনা করো।


বাংলা সাহিত্যে ওয়ার্ডওয়ার্থের প্রভাব আলোচনা করো।


সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো : ওয়ার্ডওয়ার্থের প্রকৃতিপ্রীতি।


অষ্টাদশ শতকের ইংরেজি সাহিত্যে লিরিক্যাল ব্যালাডস্-এর গুরুত্ব | ‘দি থ্রিল্যুড’ (The Prelude) কাব্যগ্রন্থে কবির কী মানসিকতার পরিচয় নিহিত?


শেলীর কবি-কৃতির পরিচয় দিয়ে তাঁর স্বাতন্ত্র্য নির্দেশ করো | ‘শেলী রোমান্টিক যুগের শ্রেষ্ঠ কবি’—শেলীর গীতিকবিতা আলোচনা প্রসঙ্গে এই মন্তব্যের যাথার্থ্য বিচার করো।


“সুদূর অথচ ব্যর্থ এক দেবদূত, শূন্যে ঝাপটাচ্ছেন তাঁর উজ্জ্বল ডানা।”—কবি শেলী সম্বন্ধে উক্তিটি কতখানি প্রযোজ্য শেলীর দুটি কবিতা অবলম্বনে এই প্রশ্নের উত্তর দাও।


উনিশ শতকের প্রথমদিকের রোমান্টিক কবি ওয়ার্ডসওয়ার্থ, শেলী ও কীটসের ওপর ফরাসী বিপ্লবের প্রভাব আলোচনা করো।


‘ওয়ার্ডসওয়ার্থ ও শেলীর স্কাইলার্ক (Skylark) এর মধ্যে পার্থক্য | শেলীর কবিতায় মুক্তি-চেতনা আলোচনা করো।


কবি কীটসের জীবন ও কাব্যসাধনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও | কীটসের কবিকৃতির পরিচয় দিয়ে তাঁর স্বাতন্ত্র্য নির্দেশ করো।


কীটসের কবিতা বিশেষত প্রশস্তিমূলক গীতিকবিতা ‘ওড’ সমূহের পরিচয় দাও | কীটসের ‘ওড’গুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে রোমান্টিক কবিদের মধ্যে তাঁর স্বাতন্ত্র্য এবং অনন্যতা নির্দেশ করো।


একই রোমান্টিক কবি-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত হলেও বিষয়ে ও আবেদনে কীটস ও শেলির রচনার মধ্যে পার্থক্য যথেষ্ট। উপযুক্ত দৃষ্টান্ত দিয়ে মন্তব্যটির সার্থকতা বোঝাও।


জন কীটস্-এর কবিতায় সৌন্দর্য চেতনা সংক্ষেপে আলোচনা | কীটসের সঙ্গে কোলরিজের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য কোথায় আলোচনা করো।


স্কটের জীবন ও সাহিত্যকৃতির পরিচয় দাও | ঐতিহাসিক উপন্যাস রচয়িতা হিসাবে স্কটের কৃতিত্ব কতদূর তা বুঝিয়ে দাও।


স্কটের সাহিত্য জীবনের সূচনা পর্ব কী রকম ছিল | ওয়াল্টার স্কট-এর উপন্যাসের দুটি বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।


স্কটের ‘দ্য ওয়েভালি’ (The Waverley) উপন্যাস সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা | ‘দ্য ব্রাইড অব লামারমুর’ (The Bride of Lamarmoor) উপন্যাসটির প্রকাশকাল ও সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।


স্কটের ‘দ্য ট্যালিসম্যান’ (The Talisman) উপন্যাসটির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।


ইংরেজী রোমান্টিক সাহিত্যপর্বের সঙ্গে পরবর্তী ভিক্টোরীয় সাহিত্য পর্বের সাদৃশ্য ও পার্থক্য নির্ধারণ করো। আধুনিক বাংলা রোমান্টিক পর্বের প্রারম্ভ কোন সময় থেকে ধরবে?


‘ঔপন্যাসিক ডিকেন্সের জীবন ও সাহিত্যের পরিচয় দাও | ভাবাবেগের আতিশয্য থাকলেও ডিকেন্সের উপন্যাসগুলির অসাধারণ জনপ্রিয়তার কারণগুলি লেখো।


‘বার্নার্ড শ’-এর নাট্য বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দাও।


‘বার্নার্ড শ’-এর নাটক রচনার প্রধান উদ্দেশ্য সমাজ সমালোচনার মাধ্যমে সমাজের সংস্কার সাধন।’—বার্নার্ড শ’-এর নাটক সম্পর্কে এই মন্তব্যের তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।


নাট্যকার বার্নার্ড শ’ সম্পর্কে আলোচনা করো | কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্যের জন্য বার্নার্ড শ’ আধুনিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার?—আলোচনা করো।


কবি টি. এস. এলিয়টের কবিকৃতির পরিচয় দাও | আধুনিক কবি হিসেবে টি. এস. এলিয়ট সম্পর্কে আলোচনা করো।


নাট্যকার এবং সমালোচক হিসেবে টি. এস. এলিয়টের অবদান সম্পর্কে আলোচনা করো।


বাংলা সাহিত্যে এলিয়টের প্রভাব আলোচনা করো | আধুনিক বাংলা কাব্যে এলিয়টের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করো।


বাংলা সাহিত্যে শেকসপিয়রের প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করো।


সংক্ষিপ্ত টীকা: অ্যারিও পজেটিকা, ওথেলো, হ্যামলেট, দ্যা টেমপেস্ট


বাংলা কাব্যে শেকসপিয়রের অবদান নির্ণয় করো।


ইংরাজি সাহিত্যে ঔপন্যাসিক ওয়াল্টার স্কটের অবদান নির্ণয় করো।


ইংরাজি সাহিত্যে টমাস স্টার্নস এলিয়ট এর অবদান নির্ণয় করো।


ট্র্যাজেডিমূলক নাটক রচনায় নাট্যকার শেকসপিয়রের অবদান নির্ণয় করো।


কমেডি রচনায় শেকসপিয়রের কৃতিত্ব নিরূপণ করো। তাঁর দু’খানি কমেডি সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ দাও।


‘মহাকবি মিলটনের’ কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।


জর্জ বার্নাড শ’ নাট্য প্রতিভার পরিচয় দাও।


গীতিকবি রূপে ওয়ার্ডসওয়ার্থের কবিপ্রতিভার পরিচয় দাও।


গীতিকবি পি. বি. শেলীর কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।


কীটসের কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।


চার্লস ডিকেন্সের ঔপন্যাসিক চেতনার পরিচয় দাও।



সংস্কৃত সাহিত্যের ইতিহাস


কবি কালিদাসের পরিচয়, কাল ও রচনাবলীর পরিচয় দাও।


কালিদাসের নাট্যপ্রতিভার পরিচয় দাও | নাট্যকার হিসাবে কালিদাসের কৃতিত্ব বিচার করো।


কালিদাসের কাব্যসমূহ অবলম্বনে তাঁর কবি প্রতিভার পরিচয় | কালিদাসের একখানি মহাকাব্য এবং একখানি গীতিকাব্য অবলম্বনে কবি প্রতিভার পরিচয় দাও।


বাংলা কাব্যে কালিদাসের প্রভাব সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।


দুর্বাসার শাপ।


শকুন্তলা চরিত্র।


অনসূয়া-প্রিয়ংবদা চরিত্র


কালিদাসের রচনাবলী বিষয়ে গবেষকদের অশান্তির কারণ কী | কালিদাসের মেঘদূতকে খন্ডকাব্য বলা হয় কেন?


শূদ্রকের জীবনকথা সংক্ষেপে বিবৃত করে তাঁর মৃচ্ছকটিক নাটকটির অভিনবত্ব বিচার করো | শূদ্রকের ‘মৃচ্ছকটিক’ গ্রন্থের বিষয়বস্তু সংক্ষেপে আলোচনা করে তার শিল্পনৈপুণ্য বিচার করো।


টীকা লেখো : চারুদত্ত ও বসন্তসেনার প্রণয়


মৃচ্ছকটিকের অভিনবত্ব কী | ‘মৃচ্ছকটিক’ নামকরণটি অভিনব বলে মনে করার কারণ কী?


সংস্কৃত গদ্যকাব্যের শ্রেণীবিভাগ এবং ধারাবাহিক পরিচয় দাও।


কবি বাণভট্টের পরিচয় এবং সংস্কৃত সাহিত্যে তাঁর স্থান নির্ণয় করো।


‘কাদম্বরী কথা’ গ্রন্থের রচয়িতা বাণভট্টের রচনাবৈশিষ্ট্য প্রসঙ্গে আলোচনা | কাদম্বরী ও হর্ষচরিত অবলম্বনে বাণভট্টের কৃতিত্ব বিচার করো।


বাণভট্ট-রচিত ‘কাদম্বরী’ কাহিনীর বিষয়বস্তু; একালের উপন্যাসের সঙ্গে এজাতীয় রচনার পার্থক্য এবং সমস্ত ‘কাদম্বরী’ কাব্য একটি চিত্রশালা; পত্রলেখা ও মহাশ্বেতা এবং ‘কাদম্বরী’র রচনারীতির বৈশিষ্ট্য।


সাহিত্য সমালোচকগণ বাণভট্টকে ‘সংযতরুচি’ বলেছেন কেন | বাণভট্টের ‘কাদম্বরী’ রচনাটির বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।


ভবভূতির আবির্ভাবকাল ও জীবনকাহিনী।


রামায়ণ কাহিনী অবলম্বনে রচিত ভবভূতির নাটকাবলী সম্পর্কে আলোচনা করো। ভবভূতি তাঁর সৃষ্টির মূল্যায়নের জন্য ‘নিরবধিকাল’ ও ‘বিপুলা পৃথ্বী’র জন্য প্রতীক্ষা করার কথা কেন ভেবেছিলেন?


নাট্যকার রূপে ভবভূতির কৃতিত্ব ও বৈশিষ্ট্য | ভবভূতির নাট্যকৃতি বিষয়ে আলোচনা ও বাংলা সাহিত্যে তাঁর প্রভাব।


বাংলা সাহিত্যে ভবভূতির প্রভাব | উত্তররামচরিতে ভবভূতির মৌলিকতা


কবি জয়দেব সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা | ‘গীতগোবিন্দ’ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করো।


‘গীতগোবিন্দ’ অবলম্বনে জয়দেবের কবি প্রতিভার পরিচয় দিয়ে বাংলা কাব্যে তাঁর প্রভাব | গীতগোবিন্দ অবলম্বনে জয়দেবের কবিত্বের পরিচয় দিয়ে বাংলা কাব্যের ইতিহাসে কেন তিনি স্মরণীয় হয়ে রইলেন সে সম্পর্কে আলোচনা করো।


কাব্য রচনায় কালিদাসের অবস্থান নির্ণয় করো।


নাট্যকার হিসাবে কালিদাসের কৃতিত্ব বিচার করো।


কালিদাসের নাট্যপ্রতিভা আলোচনা করো।


ভবভূতির নাট্য প্রতিভার পরিচয় দাও।


শূদ্রকের ‘মৃচ্ছকটিক’।


জয়দেবের ‘গীতগোবিন্দমের’ পরিচয় দিয়ে বাংলা সাহিত্যে তাঁর প্রভাব নির্দেশ করো।


বাণভট্টের কৃতিত্ব বিচার করো।


বাণভট্টের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে তার কবি প্রতিভা বিশ্লেষণ করো এবং সংস্কৃত সাহিত্যে তার স্থান নির্দেশ করো।


শূদ্রকের নাট্য কৃতিত্ব বিচার করো।


টীকা: অভিজ্ঞানশকুন্তলম্, পত্ৰলেখা, রঘুবংশ, দুর্বাসার অভিশাপ, অনুসূয়া ও প্রিয়ংবদা, কুমারসম্ভব, মেঘদূত, চারুদত্ত, মালবিকাগ্নি মিত্র, মৃচ্ছকটিক, মালতী মাধব


টীকা: মালতী মাধব, বসন্তসেনা চরিত্র, বিক্রমোবর্শী, কাদম্বরী চরিত্র, উত্তর রামচরিত, শকুন্তলা চরিত্র, গীতগোবিন্দম, কাদম্বরী, হর্ষচরিত, উত্তর রামচরিত


আধুনিক হিন্দী সাহিত্যের ইতিহাস


আধুনিক হিন্দী সাহিত্যে প্রখ্যাত কবি ‘ভারতেন্দু হরিশ্চন্দ্র’র বিশিষ্ট কবি পরিচয়টি বিবৃত করো।


আধুনিক হিন্দী নাট্যসাহিত্যে ভারতেন্দুর ভূমিকাটি বিবৃত করো।


হিন্দী সাহিত্যে প্রেমচন্দের অসামান্য ভূমিকাটি ব্যাখ্যা করো | ‘হিন্দী কথাসাহিত্যে প্রেমচন্দই যথার্থ আধুনিকতার সূচক।’— অভিমতটি কতদূর সত্য প্রেমচন্দের সাহিত্য আলোচনাসূত্রে বিশ্লেষণ করো।


হিন্দী উপন্যাস সাহিত্যে প্রেমচন্দের দান অনস্বীকার্য হলেও ছোটগল্পের ক্ষেত্রে তিনি অনন্য আলোচনা করো।


আধুনিক হিন্দী কাব্যসাহিত্যে মহাদেবী বর্মার ভূমিকাটি বিবৃত করো | হিন্দী কাব্যধারায় মহাদেবী বর্মার কবিকৃতিত্বের সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন করো।


আধুনিক হিন্দী সাহিত্যে সূর্যকান্ত ত্রিপাঠী ‘নিরালা’-র অসামান্য দানের পরিচয় দাও | হিন্দী সাহিত্যের প্রখ্যাত কবি ‘নিরালা’-র সাহিত্য সৃষ্টির সম্যক পরিচয় প্রদান করো।


হিন্দী সাহিত্যের ইতিহাসে ফণীশ্বরনাথ রেণুর বিশিষ্ট স্থানটি আলোচনা করো | ফণীশ্বরনাথ রেণুর উপন্যাস ও ছোটগল্পের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিয়ে হিন্দী কথাসাহিত্যে তাঁর গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।


নয়টি রস কীভাবে নয়টি ভাব থেকে জাত হয় | করুণ রস পরিণামে আনন্দদায়ক হয় কেন?


ভারতেন্দু হরিশ্চন্দ্রের জীবন ও সাহিত্য সম্পর্কে যা জান লেখো।


ভারতেন্দু হরিশ্চন্দ্রের বহুমুখী প্রতিভার পরিচয় দাও।


মুন্সী প্রেমচন্দের ছোটোগল্প সম্পর্কে যা জানো লেখো।


ঔপন্যাসিক রূপে মুন্সী প্রেমচন্দের কৃতিত্ব নিরূপণ করো।


হিন্দিতে ছায়াবাদের প্রভাব আলোচনা করো।


কবিরূপে সূর্যকান্ত ত্রিপাঠী নিরালার প্রতিভা নির্ণয় করো।


ঔপন্যাসিক রূপে সূর্যকান্ত ত্রিপাঠী নিরালার প্রতিভা নির্ণয় করো।


ছায়াবাদের কবিরূপে মহাদেবী বর্মার কৃতিত্ব নির্ণয় করো।


মহাদেবী বর্মার কাব্যকৃতি আলোচনা করো।


ফণীশ্বর নাথ রেণুর ছোটোগল্প সম্পর্কে যা জানো লেখো।


ঔপন্যাসিক হিসেবে ফণীশ্বর নাথ রেণুর প্রতিভা নির্ণয় করো।


কাব্য জিজ্ঞাসা


‘ধ্বনি’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু’ | ভারতীয় আলঙ্কারিকদের মতে ‘অলঙ্কার’ থেকে ‘রস’ পর্যন্ত বিভিন্ন পরিচয়।


“কাব্যং গ্রাহামলংকারাৎ” | “বাক্যের শব্দ আর অর্থকে আটপৌরে না রেখে সাজসজ্জায় সাজিয়ে দিলেই বাক্য কাব্য হয়ে ওঠে।”


“রীতিরাত্মা কাব্যস্য” | “কাব্যের আত্মা হল স্টাইল।”


“ধ্বনিরাত্মা কাব্যসা” | “শ্রেষ্ঠ কাব্য নিজের বাচ্যার্থে পরিসমাপ্ত না হয়ে বিষয়ান্তরের ব্যঞ্জনা করে। আলংকারিকরা কাব্যের এই বাচ্যাতিরিক্ত ধর্মান্তরের অভিব্যঞ্ঝনার নাম দিয়েছেন ‘ধ্বনি’।”


“এই সব অলঙ্কার প্রযুক্ত হলে, তাদের কৌশল ও মাধুর্যে তাদের ব্যঞ্জনাকে ‘ধ্বনি’ বলে ভ্রম জন্মাতে পারে” | ‘সমাসোত্তি’, ‘সঙ্কর’ আদি অলঙ্কারের সঙ্গে ‘ধ্বনি’র পার্থক্য।


“এ কবিতাটিতে বাচ্যাতিরিক্ত ব্যঞ্জনা না থাকায় এরা কাব্য নয়” | “(এই যে তিনটি উদাহরণকেই দেখা গেল) কাব্যের আত্মা হচ্ছে তার বাচ্য নয়, ‘ব্যঞ্জনা’, কথা নয়, ‘ধ্বনি’।”


“রসের ব্যঞ্জনাই বাক্যকে কাব্য করে। কাব্যের ধ্বনি হচ্ছে রসের ধ্বনি।”


‘রস’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু | রসের স্বরূপ ও পাঠকচিত্তে রসোপলব্ধির বিভিন্ন প্রক্রিয়া।


“দরদী লোকের সুকাব্যজনিত চিত্তের অনুভূতি-বিশেষের নামই ‘রস’। সুতরাং বলা যেতে পারে কাব্যরসের আধার কাব্যও নয়, কবিও নয়—সহৃদয় কাব্য পাঠকের মন।”


“রস জিনিসটি লৌকিক বস্তু নয়” | “শোক হচ্ছে দুঃখদায়ক, কিন্তু কবির কাব্যে মনে যে করুণ রসের সঞ্চার হয়, তার চোখে জল আনলেও মনকে অপূর্ব আনন্দে পূর্ণ করে।”


“ব্যাপারোঽস্তি বিভাবাদেনাম্মা সাধারণীকৃতিঃ” | “কাব্যের আস্বাদ কোনো ব্যক্তিত্বের পরিচ্ছেদে পরিচ্ছিন্ন থাকে না।”


“এ ভ্রম সহজেই হয় যে, কবির হৃদয়ের ভাবকে পাঠকের হৃদয়ে সঞ্চারিত করাই বুঝি কাব্যের লক্ষ্য” | “লিরিক যত ভাব-ঘেঁষা হয় ততই যে শ্রেষ্ঠ হয় না, তা যে কোনো শ্রেষ্ঠ কাব্যের উদাহরণ নিলেই দেখা যায়।”


‘কাব্যনির্মাণকৌশলের তিনভাগ— বিভাব, অনুভাব ও সঞ্চারী’ | “বিভাব ও অনুভাব-বিষয়ে আলোচনা।”


‘রীতিবাদ : রীতিরাত্মা কাব্যস্য”।


“ধ্বনি বাচ্য বাচকের অর্থাৎ অশ্ব ও শব্দের চারুত্ব বিধায়ক উপমাদি অর্থালংকার ও অনুপ্রাসাদি শব্দালংকার থেকে ভিন্ন।”—ব্যাখ্যা করো।


কাব্যের আত্মা ধ্বনি বলে যাঁরা আরম্ভ করেছেন, কাব্যের আত্মারস বলে উপসংহার করেছেন।


“রস ও কাব্যের জগৎ অলৌকিক মায়ার জগৎ।”


ব্যাখ্যা করোঃ “অলংকারবাদ : কাব্যম্ গ্রাহ্যমলংকারাৎ”।


চিত্র ও সংগীতই সাহিত্যের প্রধান উপকরণ। অরূপকে রূপের দ্বারা ব্যক্ত করিতে গেলে বচনের মধ্যে অনির্বচনীয়তাকে রক্ষা করতে হয়।


‘ধ্বনিবাত্মা কাব্যস্য’ -“যা শ্রেষ্ঠ কাব্য তার প্রকৃতিই হচ্ছে বাচ্যকে ছাড়িয়ে যাওয়া।”


কাব্যরসের আধার কাব্যও নয়, কবিও নয়, — সহৃদয় কাব্য পাঠকের মন।


“কাব্য নির্মাণের কৌশলের তিনভাগ—বিভাগ, অনুভাব ও সঞ্চারী…” | কবি যে কাব্যের মায়াজগৎ সৃষ্টি করেন তার কৌশলটি কী?


কাব্যং গ্রাহামলংকারাৎ/কাব্য যে মানুষের উপাদেয় সে এই অলংকারের জন্য | রস হচ্ছে নিজের আনন্দময় সম্বিতের আস্বাদ রূপ একটি ব্যাপার।


রস কাকে বলে? কাব্যের জগৎ অলৌকিক মায়ার জগৎ কেন? কাব্য নির্মাণ কৌশলের তিনটি ভাগ কী কী? সে সম্পর্কে আলোচনা করো।


“বাক্য অর্থাৎ শব্দ ও অর্থ ছাড়া কাব্যের আর স্বতন্ত্র আত্মা নেই।”—আলোচনা করো | “কাব্যে যে মানুষের উপাদেয়, সে এই অলংকারের জন্য।”-আলোচনা সহ বুঝিয়ে দাও।


“অলংকৃত বাক্য মাত্রেই যে কাব্যে নয়, আর নিরলংকার বাক্যও কাব্য হতে পারে, তার কারণ কাব্যের আত্মা হচ্ছে ‘রীতি’—” আলোচনা করো।


“যা শ্রেষ্ঠ কাব্য তার প্রকৃতিই হচ্ছে বাচ্যকে ছাড়িয়ে যাওয়া। শব্দার্থমাত্র যেটুকু প্রকাশ হয়, সেই কথাবস্তু কাব্যের প্রধান কথা নয়”—আলোচনা করো।


ধ্বনি কাকে বলে? “শ্রেষ্ঠ কাব্যের আত্মধ্বনি”–আলোচনা করো। “রসের ব্যঞ্জনাই বাক্যকে কাব্য করে।”—আলোচনা করো।  “ধ্বনি বা ‘ব্যঙ্গ’ হচ্ছে কাব্যের আত্মা, তার সারতম বস্তু”—আলোচনা করো। কাব্যের আত্মা হচ্ছে তার বাচ্য নয় ‘ব্যঞ্জনা’, কথা নয় ‘ধ্বনি’—তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।


‘রস’ কাকে বলে? “কাব্যরসের আঁধার কাব্যও নয়, কবিও নয়—সতুদয় কাব্য-পাঠকের মনে” —আলোচনা করো। ‘বাক্যং রসাত্মকং কাব্যম্’—বলতে কী বোঝ?


“কাব্যনির্মাণ কৌশলের তিন ভাগ ; বিভাব, অনুভাব ও সঞ্চারী।”—আলোচনা করো।


শৃঙ্গার, হাস্য প্রভৃতি ন’টি রসের পরিচয় দাও।


শোক হচ্ছে দুঃখদায়ক, কিন্তু শোকাদ্ভূত করুণ রসে মনে যে অপূর্ব সুখ জন্মায়—তার কারণ কী | রসের সাধারণীকরণ বলতে কী বোঝ?


সাহিত্য


রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যতত্ত্ব বিষয়ক রচনার পরিচয় | সাহিত্য-মীমাংসা ও রবীন্দ্রনাথ


‘সাহিত্যের তাৎপর্য’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু।


“সাহিত্যের বিচার করিবার সময় দুইটা জিনিষ দেখিতে হয়। প্রথম, বিশ্বের উপর সাহিত্যকারের হৃদয়ের অধিকার কতখানি; দ্বিতীয়, তাহা স্থায়ী আকারে ব্যক্ত হইয়াছে কতটা।”—উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ।


“অপরূপকে রূপের দ্বারা ব্যক্ত করিতে গেলে বচনের মধ্যে অনির্বচনীয়তাকে রক্ষা করিতে হয়” | “ভাষার মধ্যে এই ভাষাতীতকে প্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য সাহিত্য প্রধানত ভাষার মধ্যে দুইটি জিনিষ মিশাইয়া থাকে, চিত্র এবং সঙ্গীত।”


“সাহিত্যের বিষয় মানব হৃদয় এবং মানব-চরিত্র” | “ভগবানের আনন্দসৃষ্টি আপনার মধ্য হইতে আপনি উৎসারিত, মানব-হৃদয়ের আনন্দসৃষ্টি তাহারই প্রতিধ্বনি।”


‘সাহিত্যের সামগ্রী’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু | সাহিত্যের সামগ্রী কী এবং কী নয়-রবীন্দ্রনাথের ‘সাহিত্যের সামগ্রী’ অবলম্বনে আলোচনা করো।


“একেবারে খাঁটিভাবে নিজের আনন্দের জন্যই লেখা সাহিত্য নহে” | “নীরব কবিত্ব এবং আত্মগত ভাবোচ্ছ্বাস, সাহিত্যে দুটো বাজে কথা কোনো কোনো মহলে চলিত আছে।”


“সাহিত্যের প্রধান অবলম্বন জ্ঞানের বিষয় নহে, ভাবের বিষয়” | “জ্ঞানের কথাকে প্রমাণ করিতে হয়, আর ভাবের কথাকে সঞ্চার করিয়া দিতে হয়।”


“রচনার মধ্যেই লেখক যথার্থরূপে বাঁচিয়া থাকেন, ভাবের মধ্যে নহে, বিষয়ের মধ্যে নহে।”


“ভাবকে নিজের করিয়া সকলের করা ইহাই সাহিত্য, ইহাই ললিতকলা” | “সাধারণের জিনিসকে বিশেষভাবে নিজের করিয়া, সেই উপায়েই পুনশ্চ বিশেষভাবে সাধারণের করিয়া তোলা সাহিত্যের কাজ।”


‘সাহিত্যের বিচারক’ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু।


“সত্যরক্ষাপূর্বক এই বড়ো করিয়া তুলিবার ক্ষমতায় সাহিত্যকারের যথার্থ পরিচয় পাওয়া যায়” | “যেমনটি ঠিক তেমনি লিপিবদ্ধ করা সাহিত্য নহে।”


“জগতের উপর মনের কারখানা বসিয়াছে এবং মনের উপর বিশ্বমনের কারখানা—সেই উপরতলা হইতে সাহিত্যের উৎপত্তি।”


‘সৌন্দর্যবোধ’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের মূল বক্তব্য | সাহিত্যের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ কীভাবে ‘সত্যৎ শিবং সুন্দরম্’ এর সমন্বয় সাধন করেছেন, ‘সৌন্দর্যবোধ’ প্রবন্ধ-অবলম্বনে তা দেখিয়ে দাও।


রবীন্দ্রনাথের ‘সৌন্দর্যবোধ’ প্রবন্ধের অনুসরণে সংযমের সঙ্গে সৌন্দর্যের সম্পর্কটি বিচার করো।


“ইহাকে আমরা শিক্ষার সম্পূর্ণতা বলিতে পারি না, ইহা স্বভাবের বিকৃতি” | “শুধু চোখের দৃষ্টি নহে, তাহার পিছনে মনের দৃষ্টি যোগ না দিলে সৌন্দর্যকে বড়ো করিয়া দেখা যায় না।”


“সৌন্দর্যমূর্তিই মঙ্গলের পূর্ণমূর্তি এবং মঙ্গলমূর্তিই সৌন্দর্যের পূর্ণ স্বরূপ” | রবীন্দ্রনাথের ‘সৌন্দর্যবোধ’ প্রবন্ধের অনুসরণে সৌন্দর্যের সঙ্গে মঙ্গলের সম্পর্ক বিচার।


“সত্যের এই আনন্দরূপ অমৃতরূপ দেখিয়া সেই আনন্দকে ব্যক্ত করাই কাব্য সাহিত্যের লক্ষ্য” | রবীন্দ্রনাথের ‘সৌন্দর্যবোধ’ প্রবন্ধ অনুসরণে সৌন্দর্যের সঙ্গে সত্য ও আনন্দের সম্পর্ক বিচার করো।


“ভাষার মধ্যে ভাষাতীতকে প্রতিষ্ঠা করিবার জন্য সাহিত্য প্রধানত ভাষায় মধ্যে দুইটি জিনিসকে মিশাইয়া থাকে, চিত্র এবং সংগীত।”—আলোচনা করো।


‘সাহিত্য ব্যক্তি বিশেষের নহে তাহা রচয়িতার নহে—তাহা দৈব বাণী।” আলোচনা করো।


সাহিত্যের বিষয় মানব হৃদয় এবং মানব চরিত্র | ‘সাহিত্য ব্যক্তিবিশেষের নহে, তাহার রচয়িতার নহে, তাহা দৈববাণী।


“সাহিত্য প্রকৃতির আর্শি নহে, কেবল সাহিত্য কেন কোনো কলাবিদ্যাই প্রকৃতির যথাযথ অনুকরণ নহে।”-আলোচনা করো।


“সাহিত্যকারের সেই মানবত্বই সৃজনকর্তা” | “জগতের উপর মনের কারখানা বসিয়াছে এবং মনের উপর বিশ্ব-মনের কারখানা—সেই উপরের তলা হইতে সাহিত্যের উৎপত্তি।”-আলোচনা করো।


“সাহিত্যের স্বাধীন রচনায় এক-একজনের প্রতিভা সর্বকালের প্রতিনিধিত্ব করে, সর্বকালের আসন গ্রহণ করে, তেমনি বিচারের প্রতিভাও আছে।”—আলোচনা করো।


যেমনটি ঠিক তেমনি লিপিবদ্ধ করা সাহিত্য নহে।


“সাহিত্যের স্বাধীন রচনার এক এক জনের প্রতিভা সর্বকালের প্রতিনিধিত্ব গ্রহণ করে, সর্বকালের আসন গ্রহণ করে, তেমনি বিচারের প্রতিভাও আছে।”—ব্যাখ্যা করো।


‘অন্তরের জিনিসকে বাহিরের ভাবের জিনিসকে ভাষার, নিজের জিনিসকে বিশ্বমানবের এবং ক্ষণকালের জিনিসকে চিরকালের করিয়া তোলা সাহিত্যের কাজ।


‘সৌন্দর্য যেমন আমাদিগকে ক্রমে ক্রমে শোভনতার দিকে সংযমের দিকে আকর্ষণ করিতেছে, সংযমও তেমনি আমাদের ভোগের গভীরতাকে বাড়াইয়া দিতেছে।–আলোচনা করো।


সৌন্দর্য মূর্তিই মঙ্গলের পূর্ণ-মূর্তি এবং মঙ্গলমূর্তিই সৌন্দর্যের পূর্ণ স্বরূপ।-আলোচনা করো | সৌন্দর্য ও মঙ্গলের মধ্যে যে সম্পর্ক রহিয়াছে রবীন্দ্রনাথের অনুসরণে তার বিচার করো।


“শুধু চোখের দৃষ্টি নহে, তাহার পিছনে মনের দৃষ্টি যোগ না করিলে সৌন্দর্যকে বড়ো করিয়া দেখা যায় না।”—আলোচনা করো।


“সৌন্দর্যের সঙ্গে মঙ্গলের সম্পর্ক।” | “সৌন্দর্য মূর্তিই মঙ্গলের পূর্ণ মূর্তি এবং মঙ্গলমূর্তিই সৌন্দর্যের পূর্ণ স্বরূপ।”


‘সৌন্দৰ্য্যবোধ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে সৌন্দর্যের সঙ্গে মঙ্গলের কোথায় মিল আছে?”— বিশ্লেষণ করো।


বিষ্ণু দের ভাবনায় ঈশ্বর গুপ্ত।


সাহিত্যের বিষয় মানব হৃদয় ও মানব চরিত্র। সাহিত্য ব্যক্তি বিশেষত নহে, তাহার রচয়িতার নহে, তাহা দৈববাণী। চিত্র সংগীতেই সাহিত্যের প্রধান উপকরণ।


টীকা : অলিভার টুইস্ট, ওড অন এ গ্রীসিয়ান আর্ন, অ্যাজ ইউ লাইক ইট, প্রমিথিউস আনবাউন্ড, অরিওপজিটিকা, এ টেল অব টু সিটিজ, টিনটার্ন অ্যাবি, দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড

অনার্স বাংলা প্রথম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর

অনার্স বাংলা দ্বিতীয় পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
অনার্স বাংলা তৃতীয় পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
অনার্স বাংলা চতুর্থ পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
অনার্স বাংলা পঞ্চম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
অনার্স বাংলা ষষ্ঠ পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
অনার্স বাংলা সপ্তম পত্রের সব প্রশ্ন উত্তর
বাংলা সাহিত্য পরিচয় প্রশ্ন উত্তর