১. কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ। দেশে ১৪ হাজারের অধিক কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ। এখানে প্রয়োজনীয় প্রায় ৩০ এর অধিক ওষুধ বিনামূল্যে বিতরণের পাশাপাশি প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়।

২. সফল ইপিআই কার্যক্রম। প্রায় ৯১.৩ শতাংশ শিশুকে টিকাদান কর্মসূচীর আওতায় আনা হয়েছে। পোলিও ও ধনুষ্টংকারমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। মারাত্মক ১০টি রোগের বিরুদ্ধে ৬টি টিকাদানের ফলে শিশুমৃত্যুর হার কমে ২.৩৬৭ শতাংশে নেমে এসেছে।

৩. সফল পরিবার-পরিকল্পনা কার্যক্রম।

৪. প্রসূতি মৃত্যুহার হ্রাস। আগে সন্তান জন্মদান করতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু ছিল স্বাভাবিক ঘটনা। বর্তমানে মাতৃমৃত্যুর হার ১.৭৬ জনে (প্রতি হাজারে) নেমে এসেছে, যা গত দশ বছরে কমেছে ৪০ শতাংশ।

৫. মাথাপিছু গড় আয়ু বৃদ্ধি। ১৯৭১ সালে একজন মানুষের গড় আয়ু ছিল মাত্র ৪৬ বছর, কিন্তু ২০২১ সালে তা এসে দাঁড়িয়েছে ৭৩.৩ বছরে।

৬. স্বাস্থ্যসেবা নেটওয়ার্ক।

৭. টেলিমেডিসিন সেবার প্রসার।

৮. চিকিৎসা শিক্ষার প্রসারে নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ নির্মাণ।

৯. নতুন নতুন হাসপাতাল নির্মাণ।

১০. মাতৃদুগ্ধ পানে সহায়তায় বিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন।

১১. স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবার উন্নয়নে আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন।

এছাড়াও হাসপাতালগুলোতে বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি; চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ; নতুন চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ; মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের জন্য ফ্রি চিকিৎসা ব্যবস্থা; গর্ভবতীদের জন্য ফ্রি এ্যাম্বুলেন্স সেবা ইত্যাদি কার্যক্রমের ফলে স্বাস্থ্য খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো