কিশােরীমােহন বাগচি বাঙালির প্রযুক্তিবিজ্ঞানের ইতিহাসে অত্যন্ত উল্লেখযােগ্য পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোম্পানি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। তার পিতা প্যারীমােহন বাগচির নামের আদ্যক্ষর নিয়েই তিনি কোম্পানির নামকরণ করেন। সুপ্রাচীন ও প্রসিদ্ধ প্রকাশক ও পুস্তকবিক্রেতা পি. এম. বাগচি অ্যান্ড কোম্পানি ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলা পঞ্জিকা তৈরি ও বিক্রয়ের সূত্রে এদের সুনাম কেবলমাত্র এদেশেই নয়, বাংলাদেশে, এমনকি লন্ডন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও ছড়িয়ে পড়ে। এদের পঞ্জিকায় বিবিধ হিন্দু উৎসবের সূচি ও নির্ঘণ্ট থাকার পাশাপাশি বিদেশে অনুষ্ঠানগুলি পালিত হওয়ার সময়ও উল্লিখিত থাকে।

ধর্ম, লােকপুরাণ, ভারতবিদ্যা, ইতিহাস, সাহিত্য, জীবনী, অনুবাদ, ছােটোদের বই, ধ্রুপদি গ্রন্থ, জ্যোতিষ, সমালােচনা— এমনই নানা শাখার অজস্র বই এঁরা সুদীর্ঘ সময় ধরে প্রকাশ করে চলেছে। বাংলা মুদ্রণ শিল্পের ক্ষেত্রে স্মরণীয় এই প্রতিষ্ঠানটি কলকাতার পথঘাটের উপর একটি তথ্যসমৃদ্ধ গ্রস্থ প্রকাশ করেছে, যেখানে বিভিন্ন ঐতিহ্যমণ্ডিত অট্টালিকা, প্রতিষ্ঠানের নাম ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাস লিপিবদ্ধ রয়েছে। এ ছাড়াও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতবিতান’ এর গানগুলির ইংরেজি অনুবাদও প্রতিষ্ঠানটি প্রকাশ করেছে।

প্রতিষ্ঠাকালের ‘দর্জিপাড়া কেমিক্যাল ওয়ার্কস’ পরবর্তী ‘দর্জিপাড়া কেমিক্যাল অ্যান্ড রবার স্ট্যাম্প ওয়ার্কস’ নামধারী কোম্পানিটি কয়েক বছরের মধ্যেই পি এম বাগচি অ্যান্ড কোম্পানি নামে পরিচিত হয়। কালি, সুগন্ধি ও প্রসাধন, রাবার স্ট্যাম্প, পঞ্জিকা, ছাপাখানা, কাঠের ব্লক নির্মাণ, ওষুধ প্রভৃতি শিল্প প্রচেষ্টায় পি এম বাগচির উদ্যোগ দেখা যায়।

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জগদীশচন্দ্র বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মেঘনাদ সাহার অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে দেবেন্দ্রমোহন বসুর অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রিয়দারঞ্জন রায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আশুতােষ মুখােপাধ্যায়ের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে ডা. ইন্দুমাধব মল্লিকের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে শিশিরকুমার মিত্রের অবদান আলােচনা করাে। 

বাংলার বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের অবদান আলােচনা করাে।