বাংলা গানের ইতিহাসে অন্যতম গীতরচয়িতা এবং সুরকার অতুলপ্রসাদ সেন (২০.১০.১৮৭১-২৬.৮.১৯৩৪)। রবীন্দ্রপ্রভাবিত এই গীতিকার তার সৃষ্টিতে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন প্রাচীন বাংলা গানের ভক্তি এবং প্রেমগীতির ধারার সাথে রবীন্দ্রদর্শনের। তার ভক্তিমূলক গানগুলি আত্মনিবেদনের আর্তি আর আন্তরিকতায় পূর্ণ। প্রেমের গানে রয়েছে বিরহবেদনা। ভারতীয় সংগীতের ধারা তার গানে ছায়া ফেলেছে। তার ভক্তি ও প্রেমগীতিগুলি অনুধাবন করলেই এ কথার প্রমাণ মেলে। তার সমস্ত গান সংকলিত রয়েছে গীতিগুঞ্জ (১৯৩১) নামক সংকলনে।


ভক্তি, প্রেম এবং দেশাত্মবােধএই তিনটি পর্যায়েই অতুলপ্রসাদ সেনের গান রয়েছে। দেশাত্মবােধক গানের মধ্যে- ‘বল বল বল সবে’ অথবা ‘হও ধরমেতে ধীর হও করমেতে বীর’ ইত্যাদি জনপ্রিয়। তাঁর রচিত ‘একা মাের গানের তরী’, ‘আমারে ভেঙে ভেঙে নাও’ অথবা ‘কে তুমি নদীকূলে’ বাংলা গানের ঐশ্বর্য। হিন্দুস্থানী গানের সুর ও ঢঙ, কীর্তন ও বাউল সুর তিনি তার গানে এনেছিলেন। তার গানের সংখ্যা দুশাের কিছু বেশি। তার আরও কয়েকটি উল্লেখযােগ্য গান- ‘উঠগাে ভারতলক্ষ্মী’, ‘তােমারি যতনে তােমারি উদ্যানে’, ‘কে আবার বাজায় বাঁশি’ অথবা ‘বঁধু এমন বাদলে তুমি কোথা’ প্রভৃতি। তাঁর গানের মধ্যে আছে সৌন্দর্যবােধ, ঈশ্বরানুভূতি আর ব্যক্তি-হৃদয়ের আকুতি।


বাংলা গানের ইতিহাসে চারণ কবি মুকুন্দদাসের অবদান সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

বাংলা সংগীতের ধারায় কাজী নজরুল ইসলামের অবদান আলােচনা করাে। 

সুরকার ও গীতিকার সলিল চৌধুরীর কৃতিত্ব আলােচনা করাে।  

অথবা, বাংলা গানের ধারায় সলিল চৌধুরীর বিশিষ্টতা সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

লােকগান বলতে কী বােঝ? এর বিষয় বৈচিত্র্য সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

অথবা, বাংলা লােকসংগীতের ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 

অথবা, বাংলা লােকসংগীত সম্পর্কে আলােচনা করাে। 

ভাওয়াইয়া-চটকা গান সম্পর্কে নাতিদীর্ঘ আলােচনা করাে। 

চটকা গানের বিশিষ্টতা আলােচনা করে ভাওয়াইয়ার সঙ্গে এর মিল ও অমিলগুলি নির্দেশ করাে। 

ভাটিয়ালি গান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাংলা লােকসংগীতের ধারায় সারিগানের ভূমিকা বিশ্লেষণ করাে। 

ঝুমুর গান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

বাউল সংগীত সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

জারিগান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে। 

জারিগান ও জারিনাচ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলােচনা করাে।