Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Sorry, you do not have permission to ask a question, You must login to ask a question.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

  1. ওয়ার্মহোল হলো মহাবিশ্বের দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে এমন একটি কল্পনাপ্রসূত সংক্ষিপ্ত পথ। এটি এমন একটি গর্ত যা স্থান-কালের একটি বক্রতা তৈরি করে। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে।   আর ব্ল্যাকহোল হলো মহাবিশ্বের এমন একটি স্থান যেখানে মহাকরRead more

    ওয়ার্মহোল হলো মহাবিশ্বের দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে এমন একটি কল্পনাপ্রসূত সংক্ষিপ্ত পথ। এটি এমন একটি গর্ত যা স্থান-কালের একটি বক্রতা তৈরি করে। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে।
     
    আর ব্ল্যাকহোল হলো মহাবিশ্বের এমন একটি স্থান যেখানে মহাকর্ষ বল এতটাই শক্তিশালী যে আলোও বেরিয়ে আসতে পারে না। ব্ল্যাকহোলের ইভেন্ট দিগন্ত হলো একটি বিন্দু যেখানে মহাকর্ষ বল এতটাই শক্তিশালী যে কোনও বস্তু বা তরঙ্গ, এমনকি আলোও পালাতে পারে না।
     
    ওয়ার্মহোল ও ব্ল্যাকহোল এর মধ্যে পার্থক্যগুলির মধ্যে ৩ টা ফোকাসিং পয়েন্ট উল্লেখ করছি:
    ১। ওয়ার্মহোল দুটি ভিন্ন স্থানকে সংযুক্ত করে, যেখানে ব্ল্যাকহোল শুধুমাত্র একটি স্থানকে সংযুক্ত করে।
    ২। ওয়ার্মহোল দিয়ে পদার্থ, শক্তি এবং তথ্য দ্রুত ভ্রমণ করতে পারে, যেখানে ব্ল্যাকহোলে পদার্থ পতিত হয় এবং আর কখনই বেরিয়ে আসতে পারে না।
    ৩। ওয়ার্মহোল মহাকর্ষের তীব্র আকর্ষণের কারণে নয়, স্থান-কালের বক্রতার কারণে তৈরি হয়, যেখানে ব্ল্যাকহোল মহাকর্ষের তীব্র আকর্ষণের কারণে তৈরি হয়।
     
    ওয়ার্মহোল ও ব্ল্যাকহোল এর মধ্যে সদৃশতাও কিন্তু আছে:
    এক নাম্বারে, উভয়ই মহাবিশ্বের এমন স্থান যেখানে স্থান-কালের বক্রতা তৈরি হয়।
    আর পরেরটাতে, উভয়ই মহাকর্ষের আকর্ষণ কেন্দ্রে থাকে।
     
    এখন আসি আপনার লাস্ট প্রশ্নে, ওয়ার্মহোল কি ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানে?
    Well, ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানে কিনা তা এখনও নিশ্চিত না। কিছু তত্ত্ব অনুসারে, ওয়ার্মহোল এমনভাবে সংযুক্ত হতে পারে যে এর একটি প্রান্ত ব্ল্যাকহোলের সাথে সংযুক্ত থাকে। এক্ষেত্রে ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মতই নিজের কেন্দ্রের দিকে টানতে পারে। আবার, অন্য তত্ত্ব অনুসারে, ওয়ার্মহোল এমনভাবে সংযুক্ত হতে পারে যে এর একটি প্রান্ত ব্ল্যাকহোলের সাথে সংযুক্ত থাকে না। এক্ষেত্রে ওয়ার্মহোল ব্ল্যাকহোলের মত নিজের কেন্দ্রের দিকে টানতে পারে না।
     
    মেইন কথা হচ্ছে, ওয়ার্মহোলগুলি এখনও শুধুমাত্র একটি তত্ত্ব, এবং এগুলির অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়নি। তবে, যদি ওয়ার্মহোলগুলি অস্তিত্বশীল হয়, তাহলে এগুলি মহাবিশ্বের ভবিষ্যতের ভ্রমণ এবং গবেষণার জন্য বিপুল সম্ভাবনা উন্মুক্ত করবে বলে আশা করছি।
     
    আশা করি উত্তরটি পেয়েছেন। আপনার আমার এই উত্তরের উপরে বেইস করে যদি কোনো ফিরতি প্রশ্ন থাকে তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। যদি আমার জানা থাকে, অবশ্যই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ!

    See less