Hello,

Sign up to join our community!

Welcome Back,

Please sign in to your account!

Forgot Password,

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Ask A Question

Please type your username.

Please type your E-Mail.

Please choose an appropriate title for the question so it can be answered easily.

Please choose the appropriate section so the question can be searched easily.

Please choose suitable Keywords Ex: question, poll.

Type the description thoroughly and in details.

Sorry, you do not have permission to ask a question, You must login to ask a question.

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

  1. বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল যা ভারতের অভ্যন্তরে ছিল এবং ভারতের ১১১টি ছিটমহল যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ছিল। দুই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মোট ছিটমহল ১৬২ টি।

    বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল যা ভারতের অভ্যন্তরে ছিল এবং ভারতের ১১১টি ছিটমহল যা বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ছিল। দুই প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে মোট ছিটমহল ১৬২ টি।

    See less
  2. মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্মৃতি কথা একাত্তরের ডায়েরি এর রচয়িতা সুফিয়া কামাল। একাত্তরের দিনগুলি এর রচয়িতা জাহানারা ইমাম। ফেরারী ডায়েরি এর রচয়িতা আলাউদ্দীন আল আজাদ।

    মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্মৃতি কথা একাত্তরের ডায়েরি এর রচয়িতা সুফিয়া কামাল।

    একাত্তরের দিনগুলি এর রচয়িতা জাহানারা ইমাম।

    ফেরারী ডায়েরি এর রচয়িতা আলাউদ্দীন আল আজাদ।

    See less
  3. ত্লাবং ঝর্ণা বান্দরবানে অবস্থিত।

    ত্লাবং ঝর্ণা বান্দরবানে অবস্থিত।

    See less
  4. সাত গম্বুজ মসজিদ ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ সাতটি গম্বুজের কারনে মসজিদের নাম হয়েছে 'সাতগম্বুজ মসজিদ'। এটি মুঘল সাম্রাজ্য মুঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন। ১৬৮০ সালে মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করান। মসজিদটি লালবRead more

    সাত গম্বুজ মসজিদ ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ সাতটি গম্বুজের কারনে মসজিদের নাম হয়েছে ‘সাতগম্বুজ মসজিদ’। এটি মুঘল সাম্রাজ্য মুঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন। ১৬৮০ সালে মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করান। মসজিদটি লালবাগ দুর্গ মসজিদ এবং খাজা আম্বর মসজিদ এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

    See less
  5. ‘পায়ে তেল দেওয়া’ বাগধারাটির অর্থ তোষামোদ করা।

    ‘পায়ে তেল দেওয়া’ বাগধারাটির অর্থ তোষামোদ করা।

    See less
  6. This answer was edited.

    বিশ্বের সর্বোচ্চ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ হলো টাঙ্গাইলের ২০১ গম্বুজ মসজিদ। দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। তবে ছোট্ট এই ভূখণ্ডটিকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার জন্য নেহাত কম কিছু নেই দেশটিতে। হোক সে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার কিংবা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট টাঙ্গাইলের ২০১ গম্বুজ মRead more

    বিশ্বের সর্বোচ্চ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ হলো টাঙ্গাইলের ২০১ গম্বুজ মসজিদ।

    দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। তবে ছোট্ট এই ভূখণ্ডটিকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার জন্য নেহাত কম কিছু নেই দেশটিতে। হোক সে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার কিংবা বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট টাঙ্গাইলের ২০১ গম্বুজ মসজিদ। আর এই বিশ্বখ্যাত টাঙ্গাইলের ২০১ গম্বুজ মসজিদ নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন। 

    গিনেস বুক ওয়ার্ল্ডে রেকর্ড করা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের এই ২০১ গম্বুজ মসজিদ। মসজিদের ছাদে সর্বমোট ২০১ টি গম্বুজ থাকায় মসজিদটি ২০১ গম্বুজ মসজিদ নামে পরিচিতি লাভ করে। গম্বুজের সংখ্যার দিক থেকে মসজিদটি যেমন পৃথিবী সেরা আবার মিনারের উচ্চতার দিক দিয়ে মসজিদটির অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। মসজিদটি টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে ঝীনাই নদীর তীরে  অবস্থিত। ২০১৩ সালে ১৩ জানুয়ারি মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে ১৫ বিঘা জমির উপরে এই বিশাল মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণ কাজের সূচনা।  দ্বিতল এই মসজিদের দৈর্ঘ্য ১৪৪ ফুট এবং প্রস্থ ১৪৪ ফুট। ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদের ছাদে অবস্থিত এর মূল গম্বুজটি। যার  উচ্চতা ৮১ ফুট।  আর এই মূল গম্বুজের চারপাশ ঘিরে রয়েছে বাকি ২০০ টি গম্বুজ। যেগুলোর উচ্চতা ১৭ ফুট।  এই গম্বুজগুলো বিভিন্ন দেশ থেকে আনা দামী পাথরে অলংকৃত করা হয়েছে। যার কারণে সৌন্দর্য যেন আরো কয়েকগুণ বেড়ে গিয়েছে।   মসজিদটির চার কোনায় ১০১ ফুট উঁচু চারটি মিনার রয়েছে, এছাড়াও পাশাপাশি ৮১ ফুট উচ্চতার চারটি মিনার স্থাপন করা হয়েছে। মসজিদে পাশের মূল মিনারটির উচ্চতা ৪৫১ ফুট। মসজিদটির প্রধান দরজা তৈরিতে ব্যাবহার করা হয়েছে ৫০ মণ পিতল।  মসজিদের দেয়ালে অংকন করা হয়েছে সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ এবং আল্লাহর ৯৯ টি নাম।যে কেউ দাঁড়িয়ে বা বসে মসজিদের দেয়ালে অংকিত কোরআন পড়তে পারবেন। ২০১ গম্বুজ মসজিদে এক সঙ্গে প্রায় ২০ হাজার মুসুল্লি নামাজ আদায় করতে পারবে।   এছাড়াও মসজিদের উত্তর দক্ষিণ পাশে নির্মাণ করা হয়েছে আলাদা পাঁচ তলা ভবন। যেখানে থাকবে দুস্থ নারীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল, এতিমখানা ও বৃদ্ধাশ্রম, দুস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের জন্য পুনর্বাসন ব্যবস্থা। নির্মাণের শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী আলোচনায় এই ২০১ গম্বুজ মসজিদটি।  পুরো বিশ্বজুড়ে বেশি সংখ্যক গম্বুজ ও  উচ্চতর মিনার নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে মসজিদটি। যা বাংলাদেশকেও এনে দিয়েছে নতুন এক খ্যাতি। দৃষ্টিনন্দন এমন মসজিদ দর্শনের জন্য আপনি হয়তোবা সাধারণত আরব দেশেই পাড়ি জমাতে চাইছিলেন কিন্তু এখন আর তা দরকার হবেনা। বিশ্বখ্যাত এমন মসজিদের দেখা মিলবে বাংলাদেশেই।

    See less
  7. জাতিসংঘের অঙ্গ ইউনেস্কো সংস্থা ৬ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে সুন্দরন বনকে ম্যানগ্রোভ বন বলে ঘোষণা দেয়। এছাড়াও ৭৯৮তম World Heritage হিসাবে ঘোষণা করে এবং ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ সুন্দরবনকে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণা হিসেবে ঘোষণা করা হয় ।

    জাতিসংঘের অঙ্গ ইউনেস্কো সংস্থা ৬ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে সুন্দরন বনকে ম্যানগ্রোভ বন বলে ঘোষণা দেয়। এছাড়াও ৭৯৮তম World Heritage হিসাবে ঘোষণা করে এবং ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ সুন্দরবনকে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণা হিসেবে ঘোষণা করা হয় ।

    See less
  8. তাসের ঘর শব্দের অর্থ - ক্ষণস্থায়ী। বক্তব্য বিষয় কে সৌন্দর্য মন্ডিত করার জন্য ভাষায় ব্যবহৃত বিশেষ অর্থবহ শব্দ গুচ্ছ কে বাগধারা বলে। বাগধারার উদ্দেশ্য এক বা একাধিক শব্দের মিলনে কোন লক্ষ্যার্থ প্রকাশ করা। যেমন - তাসের ঘর ( ক্ষণস্থায়ী) , তুলসি বনের বাঘ ( ভণ্ড)।

    তাসের ঘর শব্দের অর্থ – ক্ষণস্থায়ী।

    বক্তব্য বিষয় কে সৌন্দর্য মন্ডিত করার জন্য ভাষায় ব্যবহৃত বিশেষ অর্থবহ শব্দ গুচ্ছ কে বাগধারা বলে। বাগধারার উদ্দেশ্য এক বা একাধিক শব্দের মিলনে কোন লক্ষ্যার্থ প্রকাশ করা। যেমন – তাসের ঘর ( ক্ষণস্থায়ী) , তুলসি বনের বাঘ ( ভণ্ড)।

    See less
  9. জুলাই- জুন।  বাংলাদেশে আর্থিক বছরের সময়কাল হিসাব করা হয় জুলাই- জুন মাসে।

    জুলাই- জুন। 

    বাংলাদেশে আর্থিক বছরের সময়কাল হিসাব করা হয় জুলাই- জুন মাসে।

    See less
  10. বাংলাদেশে বর্তমানে মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাস। মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস ছূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি চাকরিতে কর্মরত নারীরা এখন থেকে এ ছুটি ভোগ করবেন। আগে তাঁরা ছুটি পেতেন চার মাস। সরকারি চাকরি বিধি (পার্ট - ১) ১৯৭ ধারার উপধারা ১ সংশোধন করে এ বিধান করা হয়েছে। তবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্যRead more

    বাংলাদেশে বর্তমানে মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাস।

    মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস ছূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। সরকারি চাকরিতে কর্মরত নারীরা এখন থেকে এ ছুটি ভোগ করবেন।

    আগে তাঁরা ছুটি পেতেন চার মাস।

    সরকারি চাকরি বিধি (পার্ট – ১) ১৯৭ ধারার উপধারা ১ সংশোধন করে এ বিধান করা হয়েছে।

    তবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিষয়টি বাধ্যতামূলক নয়।

    উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে শিশুকে ছয় মাস পর্যন্ত মায়ের দুধ খাওয়ানো এবং শিশুর সার্বিক পরিচর্যার জন্য মাতৃত্বকালীন ছুটি বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। মাতৃকালীন ছুটি ৬মাস করার বিষয়টিতে গত ৭ ডিসেম্বর অর্থ বিভাগ থেকে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়।

    See less